গরমে ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে যা করবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ জুন ২০২৪, ১৬:৪৭

গরমে বিব্রতকর সমস্যা হলো ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ। শুধু দুর্গন্ধ নয়, এ সময় শরীরে ঘাম জমে ছত্রাকজাতীয় সংক্রমণ দেখা যায়। শরীরের বিভিন্ন ভাঁজে; বিশেষ করে কুঁচকি, আঙুলের ফাঁক ও যৌনাঙ্গে এ সংক্রমণ বেশি হয়। এ ছাড়া ঘামাচিও দেখা দিতে পারে।


কারণ


ত্বকে দুই ধরনের গ্রন্থি থেকে ঘামের উৎপত্তি। শরীরচর্চা বা পরিশ্রমের কারণে যে ঘাম উৎপন্ন হয়, তা তৈরি করে একরিন গ্রন্থি। এ ঘামে দুর্গন্ধ নেই এবং তা আমাদের শরীর ঠান্ডা করে। আরেকটি হলো, অ্যাপোক্রিন গ্রন্থি; যার উপস্থিতি বগল ও গোপনাঙ্গের আশপাশে। এখান থেকে যে ঘাম হয়, তাতে রয়েছে বিশেষ ধরনের প্রোটিন। ত্বকে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়ার কারণে এটি দুর্গন্ধে রূপান্তরিত হয়।


● খাবারে সালফারের পরিমাণ বেশি থাকলে দুর্গন্ধ বাড়তে পারে। লাল মাংস, ডিম, পেঁয়াজ, ব্রকলি, রসুন ইত্যাদিতে সালফার বেশি থাকে। 


● বিভিন্ন খাবারে নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। এসব খাবার খেলেও দুর্গন্ধ তৈরি হয়। আবার যাঁরা বেশি অ্যালকোহল পান করেন, তাঁদের শরীর থেকেও বাজে গন্ধ বের হতে পারে।


● মানসিকভাবে উদ্বিগ্ন থাকলে দেহের অ্যাপোক্রিন গ্রন্থি সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে আরও উত্তেজিত করে তোলে। এ কারণে দুর্গন্ধ বেড়ে যায়।

করণীয়


শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে ব্যবহৃত হয় নানা উপকরণ। যেমন ডিওডোরেন্ট ও অ্যান্টি-পার্সপির‍্যান্ট। ডিওডোরেন্ট ব্যবহারে দুর্গন্ধ ঢেকে দেয়। এর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া-প্রতিরোধী কিছু উপাদান রয়েছে। অন্যদিকে অ্যান্টি-পার্সপির‍্যান্ট ঘামের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। নতুন প্রজন্মের স্প্রে, রোল-অন ডিওডোরেন্টে গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার প্রোটিন-প্রতিরোধী উপাদান থাকে। 


● বাতাস চলাচল করে, এমন পরিষ্কার পাতলা পোশাক পরুন।


● অন্তর্বাস ও মোজা পরিষ্কার রাখুন। 


● সিনথেটিক পোশাক পরা চলবে না। সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরতে হবে।


● নিয়মিত গোসল করুন। 




সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও