You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটারের বাড়তি বিলে ক্ষুব্ধ গ্রাহক

বিদ্যুৎ বিতরণে ডিজিটাল ব্যবস্থা চালুর অংশ হিসেবে গ্রামাঞ্চলেও শুরু হয়েছে প্রি-পেইড মিটার স্থাপনের কাজ। ভোগান্তি কমানোর কথা বলে চালু করা এই প্রি-পেইড মিটার এখন সাধারণ গ্রাহকের গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে। গ্রাহকদের অভিযোগ, প্রি-পেইড মিটার নেওয়ার পর কেটে নেওয়া হচ্ছে বাড়তি টাকা। জরুরি ব্যালান্স নিলে গুনতে হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত সুদ। সবচেয়ে বড় ভোগান্তির নাম রিচার্জ করতে ২২০ থেকে ২৪০টি ডিজিট (সংখ্যা) মিটারে প্রবেশ করানো। একসঙ্গে এত ডিজিট প্রবেশ করাতে গিয়ে ভুল হলেই লকড হয়ে যায় মিটার। তখন দীর্ঘ সময়ের জন্য বিদ্যুৎবিহীন থাকতে হয় গ্রাহককে।

দেশে বর্তমানে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (আরইবি), ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি), ঢাকা ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (ডেসকো), ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো), নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) সব মিলিয়ে ৪ কোটি ৭১ লাখ গ্রাহক রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৫২ লাখ গ্রাহক প্রি-পেইডের মিটারের আওতায় এসেছেন। বাকিদের ক্রমান্বয়ে প্রি-পেইড মিটারের আওতায় আনার কাজ চলছে। কিন্তু ইতিমধ্যে প্রি-পেইডের আওতায় আসা গ্রাহকেরা মিটার নিয়ে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন। বিষয়টি রাজপথের আন্দোলন ও আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। তারপরও ভোগান্তি কমাতে ছয়টি বিতরণ সংস্থাকে কড়া অনুশাসনের আওতায় আনেনি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাহককে ৩০ টাকা ডিমান্ড চার্জ, মোট বিলের ৫ শতাংশ বিলম্ব মাশুল (বিলম্বে বিল পরিশোধে) এবং ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দিতে হয়। বিইআরসির অনুমোদন ছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবহারের ওপর কোনো ধরনের চার্জ বা অর্থ আরোপ করার ক্ষমতা নেই বিতরণ কোম্পানির। অথচ দেশের ছয় বিতরণ কোম্পানি এমন সব খাতে গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ নিচ্ছে, যাতে বিইআরসির অনুমতি নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন