You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বন্ধু চার প্রকার, আপনি কোন ধরনের?

‘দোস্ত, কী অবস্থা?’

উঠতে, বসতে, লগইন করতে, হোয়্যাটসঅ্যাপে, মেসেঞ্জারে অসংখ্যবার আপনি এই প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন। এ রকম প্রশ্ন ছাড়া তো অনেকের দিনই কাটে না। বন্ধু ছাড়া কি আর জীবন চলে? বন্ধুত্ব জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, শক্তি আর অনুপ্রেনণার রসদ।

মার্কিন সমাজবিজ্ঞানী, ‘দ্য আর্ট অ্যান্ড সায়েন্স অব কানেকশন’ বইয়ের লেখক ক্যাসলে কিলাম গবেষণা করে বন্ধুত্বের চারটি ধরন খুঁজে বের করেছেন।

জেনে নেওয়া যাক বন্ধুত্বের রকমফের

১. প্রজাপতি বা বাটারফ্লাই

বাটারফ্লাইরা প্রায় সব ধরনের সামাজিক মিথস্ক্রিয়ায় অংশ নেন। যেকোনো অনুষ্ঠানসহ নানা রকম সামাজিক ক্রিয়াকলাপে স্বাচ্ছন্দ্যেই তাঁরা হয়ে যেতে পারেন আয়োজক কিংবা অতিথি। সামাজিক অনুষ্ঠানে সদলবল যোগ দেওয়ার জন্য তাঁরা মুখিয়ে থাকেন। তাঁরা সাধারণত ব্যস্ত। কেননা, একটার পর একটা অনুষ্ঠানে তাঁরা কী করবেন, কী পরবেন, কীভাবে কী হবে এসব নিয়েই থাকেন।

২. ওয়ালফ্লাওয়ার

সময়কে কীভাবে, কী কাজে ব্যয় করবেন, তা নিয়ে বেশ হিসাবি হন ওয়ালফ্লাওয়াররা। স্বভাবে তাঁরা লাজুক হন। অন্তর্মুখী হওয়ায় তাঁরা বেছে বেছে সামাজিক ক্রিয়াকলাপে অংশ নেন। যেসব কাজকে অর্থবহ মনে হয়, শুধু সেগুলোতেই অংশ নেন তাঁরা। বন্ধু তৈরির ক্ষেত্রেও তাঁরা বেশ ‘সিলেকটিভ’।

৩. জোনাকি বা ফায়ারফ্লাই

এ ধরনের বন্ধুরা ‘পরিমাণের চেয়ে মান’কে প্রাধান্য দেন বেশি। অর্থাৎ ওয়ালফ্লাওয়ারদের মতোই তাঁরা সামাজিক ক্রিয়াকলাপে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে বেশ খুঁতখুঁতে হন। তবে তাঁরা ওয়ালফ্লাওয়ারদের মতো লাজুক স্বভাবের নন।

৪. চিরসবুজ বা এভারগ্রিন

এভারগ্রিনরা শুধু কাছের বন্ধুদের সঙ্গেই নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। এই মিথস্ক্রিয়া তাঁদের মানসিকভাবে ফুরফুরে রাখার জন্য বেশ দরকারি। তাঁরা চিরহরিৎ বৃক্ষের মতো সজীব থাকতে পারেন সারা বছরই। ওয়ালফ্লাওয়ারদের মতোই তাঁরাও সৃজনশীল, অর্থবহ কাজকে গুরুত্ব দেন। ফলে তাঁরা সব সময় নির্ভার ও উজ্জীবিত থাকতে পারেন। তাঁদের বন্ধুত্ব সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ও গভীর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন