সংকটের মধ্যে দেওয়া বাজেটে অর্থমন্ত্রীর চ্যালেঞ্জগুলো কী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ জুন ২০২৪, ১৫:১৪

সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল ধারণা করেছিলেন, বিদায়ী অর্থবছরে টাকা রাখার জায়গা পাবেন না তিনি। গত বছরের ১ জুন বাজেট পেশ করে তিনি প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন, টাকার কোনো টানাটানি থাকবে না, কারণ কয়েক সপ্তাহ পর যে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালু হতে যাচ্ছে, এর কল্যাণে তাঁর হাতে প্রচুর টাকা আসবে। গত বছরে বাজেটের আকার প্রায় সাড়ে ১২ শতাংশ বাড়িয়েছিলেন তিনি। ফলে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আদায়ে দুর্বল পারফরম্যান্সের মধ্যে বাজেটের জন্য অর্থ সংস্থানের প্রশ্ন ওঠাটাই ছিল স্বাভাবিক। তবে মুস্তাফা কামাল উচ্ছ্বসিত ছিলেন, হয়তো টাকা রাখার জায়গাও খুঁজছিলেন।


বিদায়ী অর্থবছরে ছয় মাস অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন মুস্তাফা কামাল। তত দিনে এটা পরিষ্কার হয়েছে, সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচিতে মানুষ আগ্রহ পাচ্ছেন না। সাড়া এখনো খুব দুর্বল। ফলে বাজেট বাস্তবায়নে সরকারকে শেষ পর্যন্ত ঋণের ওপরই বেশি নির্ভর করতে হয়েছে। এই ঋণের বড় অংশই এসেছে ব্যাংক-ব্যবস্থা থেকে। বিদেশি ঋণও নিতে হয়েছে বড় পরিমাণে। ফলে সরকারকে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হয়েছে সুদ পরিশোধে, যে ধারা চলবে আগামী অর্থবছরও।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও