You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বেনজীর পুঁজি ছাড়াই ভাওয়াল রিসোর্টের মালিক

শুধু ক্ষমতার জোরই ‘পুঁজি’। জনশ্রুতি রয়েছে, পাঁচতারকা মানের ভাওয়াল রিসোর্টের ২৫ শতাংশের মালিক হতে এক পয়সাও লগ্নি করতে হয়নি সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমেদকে। গাজীপুরের বারইপাড়া মৌজার নীলজানি গ্রামে গড়ে তোলা এ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা সেন্টারটির ওয়েবসাইটে এর জমির পরিমাণ ৩৫ একর (১০৫ বিঘা) বলা হলেও এলাকাবাসীর দাবি, রিসোর্টের জায়গা ৫০ একরের কম না। 

গাজীপুরের বন বিভাগের কর্মকর্তারাও জানিয়েছেন, বনের প্রায় পৌনে ৭ একর জমি দখল করে রিসোর্টটি দাঁড় করানো হয়েছে। গতকাল শনিবার ভাওয়াল রিসোর্ট এলাকা ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি দুর্নীতির অভিযোগে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সম্পদ জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, পুলিশের শীর্ষ পদে থাকার সময় কোটি কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। কীভাবে প্রভাববলয় ব্যবহার করে এত সম্পদ অর্জন করেছেন, তা আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসছে।  

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্র জানায়, ব্যক্তিমালিকানাধীন জমি উদ্ধার করতে গিয়ে নিজেই গাজীপুরের রিসোর্টটির মালিক বনে গেছেন বেনজীর। শুরুতে ১৯ একর জমি নিয়ে রিসোর্টটির কাজ শুরু হলেও সাবেক আইজিপি (তৎকালীন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের-ডিএমপি কমিশনার) বেনজীরের ক্ষমতার জোরে প্রায় ৫০ একর জায়গা দখল করে নেন রিসোর্ট মালিকরা। 

জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে প্রভাবশালীদের কাছ থেকে রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট, ম্যাক্স ভ্যালিসহ সাতটি রিসোর্টের অবৈধ দখল করা জমি উদ্ধার করলেও ভাওয়াল রিসোর্টের জমি উদ্ধারে এতদিন কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছিল না বন বিভাগ। এ বিষয়ে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম সমকালকে বলেন, ভাওয়াল রিসোর্টের করা এক মামলায় এ জমির বিষয়ে একটি স্টে অর্ডার ছিল। এ কারণে বন বিভাগ চাইলেও জেলা প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। তবে ২০১৭ সালেই জেলা জজ আদালতের স্টে অর্ডারের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ যৌথভাবে আপিল করে। গত বৃহস্পতিবার এর রায় হয়েছে। আদালত আপিলটি গ্রহণ করে স্টে অর্ডারটি প্রত্যাহার ও ভাওয়াল রিসোর্টের মামলা খারিজ করে দিয়েছেন। ফলে এখন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনায় কোনো বাধা নেই। তবে প্রক্রিয়া শুরু করতে কয়েক দিন লাগতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন