You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উটের দুধের উপকারিতা

জাতিসংঘ ২০২৪ সালকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘আন্তর্জাতিক উট বর্ষ’ ঘোষণা করেছে। উট মরুভূমির এক বিস্ময়কর প্রাণী। চরম আবহাওয়া ও শুষ্ক পরিবেশে বেশ মানিয়ে চলতে পারে বলে মরুর দেশগুলোতে এদের কদর সুপ্রাচীনকাল থেকে। এবার মানুষের দৃষ্টি পড়েছে উটের দুধের প্রতি। দিন দিনই জনপ্রিয়তার রেকর্ড ভাঙছে উটের দুধ। উটের দুধের প্রতি মানুষের আগ্রহের কারণ একটি নয়, অনেক। 

পানি সাশ্রয়: গরুর এক লিটার দুধ উৎপাদিত হতে যে পরিমাণ পানির প্রয়োজন পড়ে, উটের দেহে তার থেকে ৯ গুণ কম পানি প্রয়োজন হয়।

সহজ পাচ্য: ল্যাকটোজ যাদের সমস্যা করে, উটের দুধে ল্যাকটোজ থাকলেও তাদের জন্য এটি তুলনামূলক ভালো।

ভিটামিন সমৃদ্ধ: অন্যান্য দুধের থেকে বেশি পরিমাণে ভিটামিন ডি আছে এতে। আর আছে তিন থেকে পাঁচ গুণ বেশি ভিটামিন সি। এ ছাড়া এতে অ্যালার্জি হওয়ার আশঙ্কা নেই।

ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে: উটের দুধ অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলোকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তাই পুষ্টিবিদেরা মধুমেহ, অর্থাৎ ডায়াবেটিসের রোগীদের উটের দুধ পান করতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

আয়রন বেশি থাকে: গরুর দুধের চেয়ে ছয় গুণ বেশি আয়রন থাকে উটের দুধে। শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দিলে চিকিৎসকেরা উটের দুধ পানের ওপর গুরুত্ব দেন।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এই দুধের তুলনা কম আছে।

রূপচর্চায় ব্যবহার করা যায়: যাঁরা রূপলাবণ্য সচেতন, তাঁদের জন্যও এ এক আদর্শ পানীয়। পশ্চিমের দেশগুলোতে রূপচর্চায় উটের দুধের ব্যবহার বাড়ছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন