বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়: নেতৃত্বের অভাব না প্রভাব?
বিএনপির টানা বর্জন এবং আওয়ামী লীগ ও মিত্রদের অংশগ্রহণে একতরফা নির্বাচনে ঐতিহ্য হারাচ্ছে স্থানীয় সরকার নির্বাচন। শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকা, কেন্দ্রে ভোটার না আসাসহ তৈরি হচ্ছে নানান জটিলতা। এরই মধ্যে কম ভোট হারের রেকর্ডও গড়েছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। তিন ধাপের কোনোটিতে পড়েনি ৪০ শতাংশ ভোট। পাশাপাশি প্রথম তিন ধাপে ৫৮ প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এবার নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক করতে দলীয় প্রতীক রাখা হয়নি। পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনে প্রতীকের ‘বিরূপ’ প্রভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতের সংখ্যা ছিল অনেক বেশি। প্রতীক তুলে দেওয়ার পরও এত সংখ্যক প্রার্থীর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার কারণ অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, স্থানীয় এমপি-মন্ত্রীর প্রভাব, প্রার্থীর নিজস্ব প্রভাব, নির্বাচনী ব্যবস্থা ও সংস্থার প্রতি অন্য প্রার্থীদের আস্থার সংকট এবং জয়ী প্রার্থীর জনপ্রিয়তাসহ নানা বিষয়।