বয়স ৩০ হলে এই পাঁচ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন
তারুণ্যের উদ্দাম উচ্ছ্বাসের দিন পেরিয়ে বয়সটা যাঁদের ৩০ ছাড়িয়েছে, তাঁদের অনেকেই জীবনের নানা রূপ দেখে ফেলেছেন। বাড়িতে ও কর্মক্ষেত্রে দায়িত্বও হয়তো বেড়েছে। নিজের অলক্ষ্যে বয়সটাও যে ‘বাড়ছে’, সে খেয়াল রাখার প্রয়োজনটা কিন্তু অনেকেই অনুভব করেন না। বয়স তো বাড়বেই। বেঁধে রাখা যাবে না। সময়ের সঙ্গে বরং নিজের সুস্থতার জন্য কিছু সুঅভ্যাসের চর্চা করুন। খাবারের দিকটাই যেমন। রসনাবিলাসের ক্ষতিকর ধারা থেকে নিজেকে বের করে আনার এটাই কিন্তু যথার্থ সময়। রোগবালাই শরীরে বাসা বাঁধার পর খাবারদাবারে ‘নিষেধাজ্ঞা’ আরোপ হয়ে যায়। কিন্তু তার আগে থেকেই খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করে সুস্থ থাকা সম্ভব। জেনে নেওয়া যাক, ত্রিশের পর কোন ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
চিনিসমৃদ্ধ খাবার
মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন। কড়া মিষ্টি চা? একদম নয়! চা বা কফিতে চিনি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে পরিমাণটা ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন। চা-কফির স্বাদটুকুই গ্রহণ করুন কেবল, চিনির ‘মোহ’ থেকে বেরিয়ে আসুন। কৃত্রিম চিনি গ্রহণও ভালো অভ্যাস নয়। চিনির বিকল্প মধু? না, তা–ও নয়। কারও সুসংবাদে ‘মিষ্টিমুখ’ করতেই হবে? একখানা মিষ্টি না খেয়ে অন্য কারও সঙ্গে ভাগ করে খান। এই আধখানা মিষ্টিও খাবেন কালেভদ্রে। কোমল পানীয় একেবারেই বাদ, এমনকি তা ‘ডায়েট’ নামধারী হলেও। প্যাকেটজাত জুস খাবেন না। ফলের রস, স্মুদি যেটিই খেতে চান, বাড়িতে তৈরি করে খান। এসব পানীয়ের রেসিপি থেকেও অবশ্যই বাদ যাবে চিনি। আচার বা চাটনিতেও কিন্তু চিনি থাকে। তাই এগুলো খেলেও কম খাবেন। আইসক্রিম খাবেন না।
- ট্যাগ:
- স্বাস্থ্য
- খাবার
- এড়িয়ে চলা
- ৩০ বছর বয়স