গরমে মেজাজ গরম, নাকি অন্য কিছু
তীব্র গরমে অবসন্ন হয়ে পড়ে প্রাণ। অনেকেই পানিশূন্যতায় ভোগেন। কারও কারও খাবারের রুচিও কমে যায়। সব মিলিয়ে শরীরটা যেন ঠিক ‘ভালো’ বোধ হয় না। তাই অল্পেই বিগড়ে যেতে পারে মনমেজাজ। গরমের ‘দোষ’ খানিকটা আছে বৈকি! তারপরও পরিবেশের গরমকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও নিজের মেজাজের নিয়ন্ত্রণ কিন্তু নিজের কাছেই। মেজাজ ঠান্ডা রাখতে হলে শরীরকে স্বস্তিও দেওয়া চাই। এমনটাই বললেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহনূর শারমিন।
গরমেও ঠান্ডা থাকুন
নিজের সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। একটু পরপরই গলা ভিজিয়ে নিন। আরামদায়ক পোশাক পরুন। ছাতা ব্যবহার করুন। শরীর কিংবা মনমেজাজ খারাপ বোধ করলে চোখেমুখে পানি ছিটিয়ে নিন। আপনার কোনো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা থেকে থাকলে চিকিৎসা নিন। মোটকথা, নিজেকে স্বস্তিতে রাখুন। মেজাজ গরম করে যে কাউকে যা খুশি তা–ই বলে ফেলা ঠিক নয়। চেনা-অচেনা কাউকেই মেজাজ দেখাবেন না। মনে রাখবেন, আত্মনিয়ন্ত্রণের শক্তিই একজন মানুষের বড় শক্তি।
- ট্যাগ:
- লাইফ
- গরমে
- গ্রীষ্মের গরমে
- মেজাজ খারাপ