কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায় তীব্র তাপদাহের প্রভাব, বাতিল হচ্ছে বুকিং

ডেইলি স্টার কুয়াকাটা প্রকাশিত: ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫০

দেশব্যাপী চলমান তীব্র তাপদাহের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পর্যটন শিল্পে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর সাগর সৈকত কুয়াকাটায় পর্যটন ব্যবসায় মন্দা চলছে। প্রখর রোদে সৈকতের বালুও স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গরম হয়ে উঠেছে। সাগরের লবণাক্ত পানিও অনেকটা গরম হওয়ায় পর্যটকরা সাগরের পানিতে গোসলেও নামতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না। সেই কারণে সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতেও কাঙ্ক্ষিত পর্যটক আসছেন না। আবহাওয়া সহনীয় পর্যায়ে না থাকায় অনেকেই শুক্র ও শনিবারের বুকিংও বাতিল করছেন।


কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ আজ মঙ্গলবার জানান, চলমান প্রচণ্ড তাপদাহের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পর্যটন খাতে। প্রখর রোদে সৈকতের বালুও স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গরম হয়ে উঠেছে। সাগরের পানিও কিছুটা গরম। তাই যে সামান্য সংখ্যক পর্যটক আছেন, তারাও সাগরে গোসল করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না।


'আবার সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার দেশের বিভিন্ন স্থানের পর্যটকরা কুয়াকাটার বিভিন্ন আবাসিক হোটেল-মোটেলে আগাম বুকিং দিয়ে থাকেন, তাদের অনেকেই এ তাপদাহের কারণে বুকিং বাতিল করছেন। এতে কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায় মন্দা চলছে', বলেন তিনি।


সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, পর্যটকদের কেউ কেউ দুই-তিন দিন থাকার জন্য এসে গরমে একদিন থেকে ফিরে যাচ্ছেন। এতে কাঙ্ক্ষিত পর্যটক পাওয়া যাচ্ছে না।


কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম ওয়াহিদ জানান, অগ্রিম বুকিং করা পর্যটকরা পরিবারের শিশু-বৃদ্ধদের কথা চিন্তা করে তা বাতিল করছেন। প্রতিটি ঈদের পর আমরা প্রথম সপ্তাহ পুরোপুরি বুকিং পাই, দ্বিতীয় সপ্তাহে ৫০-৭০ শতাংশ বুকিং থাকে। এভাবে কমপক্ষে ১৫ দিন পর্যটকদের ভিড় থাকে। তবে এই ঈদের পরে হঠাৎ পর্যটকদের সংখ্যা কমে ২০-৩০ শতাংশে নেমে এসেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও