সুবিধাবাদীরাই আওয়ামী লীগের ভবিষ্যত চ্যালেঞ্জ

জাগো নিউজ ২৪ ড. সুলতান মাহমুদ রানা প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩৫

আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর একটানা চতুর্থ মেয়াদ চলছে। ইতিপূর্বে জামায়াত-শিবির থেকে আওয়ামী লীগে পদ পাওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে অসংখ্য প্রতিবেদন দেখেছি। ওইসব প্রতিবেদন দেখে প্রথম দিকে শঙ্কিত হতাম। তবে এখন মোটেও শঙ্কিত হই না। কারণ ইদানীং প্রায় প্রতিটি কমিটি কিংবা উপকমিটিতে এমন অনুপ্রবেশ পদপ্রাপ্তির বিষয়টি স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে।


জামায়াত-শিবির থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অনেকেই নিজেদের গা বাঁচানোর লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের পদ লাভ করার চেষ্টায় মত্ত আছে। অথচ যারা দীর্ঘদিন থেকে মূল সংগঠনে আছে তাদের অনেকেই রাজনীতিতে সুবিধা করতে পারছে না। তারা দলে ভালো কোনো পদ-পদবি পাচ্ছে না। ফলে অনুপ্রবেশকারীদের পদ পাওয়ার বিষয়টি প্রকৃত আওয়ামী আদর্শের মানুষদের ব্যথিত করে তুলছে। এসব ইস্যুতে প্রায়ই দীর্ঘদিন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখছি।


৭৫-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধাচারণসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নানাভাবে শোষণ করার চেষ্টা করেছে তাদের অনেকই এখন দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে। ইদানীং নানাভাবে শোনা যায়, অর্থনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ কিংবা এর ভাতৃপ্রতীম সংগঠনগুলোতে পদ বাণিজ্য হচ্ছে। অথচ আওয়ামী লীগের সভাপতি ৭৫-পরবর্তী সময়ে নির্য়াতিত আওয়ামী লীগারদেও কমিটি গঠনে অগ্রাধিকার প্রদানের বার্তা দিলেও সেটি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে না।


ইতিমধ্যেই আওয়ামী লীগের উপকমটির পদ-পদবী নিয়ে বেশ কয়েকবার বিতর্কিত পরিস্থতির সম্মুখীন হতে হয়েছে মূল দলকে। যখন আমরা কোনো ব্যক্তির ক্ষমতার অপচর্চা এবং বাড়াবাড়ি লক্ষ করি, তখন তার গোড়া খুঁজতে গেলেই অনুপ্রবেশ চরিত্র কিংবা অন্যায্য ও অনৈতিক রাজনৈতিক পদপ্রাপ্তির বিষয়টি সামনে চলে আসে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও