ঈদের আগের রাতে মাধবদীতে কাভার্ড ভ্যান-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ, নিহত ৫

www.ajkerpatrika.com রংপুর মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩০

রংপুর নগরের জুম্মাপাড়ার বাসিন্দা জমিলা খাতুন। বয়স ৭০ পেরিয়ে গেছে। স্বামী নেই। দুই ছেলের একজন বিদেশে থাকেন। এক ছেলে চাকরি করলেও খোঁজ নেই। ১৫ দিন হলো তাঁর আশ্রয় হয়েছে নগরের বকসা গ্রামের বৃদ্ধাশ্রমে। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বললেন, ‘আইজকা শেষ রোজা। কালকে ঈদ। এই ঈদোত মানুষজন ছাওয়া-পোওয়া (সন্তান) নিয়া ঈদের আনন্দ করবে। আর আমাকে এই জায়গাত (বৃদ্ধাশ্রম) কে যে রাখি গেল, তাও বলতে পারি না। ছেলের সঙ্গে এবার ঈদের আনন্দ করবার পারলাম না। কষ্টে বুকটা ধড়ফড় করে।’


শুধু জমিলা নন, সন্তানদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উদ্‌যাপন করতে না পারার একই রকম দুঃখ–কষ্টের কথা জানালেন বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দা লাভলী বেগম, রইস উদ্দিন, সালেহা বেগম, সাজেদা বেগম, সাকিলা বেগমসহ আরও অনেকে। রংপুর মহানগরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বকসা এলাকায় ‘বকসা বৃদ্ধাশ্রম’। ৩১ শতাংশ জমির ওপর গ্রামের নিরিবিলি পরিবেশে বৃদ্ধাশ্রমটিতে ১৫ জন নারী ও ১৬ জন পুরুষ বসবাস করেন। ঢাকা, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, রংপুরসহ বিভিন্ন জেলায় তাঁদের আদিনিবাস হলেও এখন আশ্রয় হয়েছে বৃদ্ধাশ্রমে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও