রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনই বড় চ্যালেঞ্জ

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:২৬

বিদেশি ঋণ, সুদ ও ভর্তুকির মতো ব্যয় মেটাতে রাজস্ব খাতের চাপ কাটছে না। ব্যয় আরও বৃদ্ধির কারণে চাপ আগামী অর্থবছরেও অব্যাহত থাকছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সম্প্রসারণ মূলক হওয়ার কথা। কিন্তু বাস্তবে তা হচ্ছে না। আগামী অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য খুব বেশি বাড়ছে না। সম্ভাব্য আকার ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৯ দশমিক ৫ শতাংশ। চলতি বাজেটে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা জিডিপির ১০ শতাংশ ধরা আছে। সংকোচনমূলক নীতি অনুসরণ করার পরও দেশের ভেতর থেকে সম্পদ আহরণই এখন বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখছে অর্থ বিভাগ। পুরোপুরি আদায় নিয়েও সংশয় রয়েছে অর্থনীতিবিদদের।


জানতে চাইলে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়েশা খান যুগান্তরকে জানান, সম্পদ আহরণ আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ। যদিও অর্থনীতি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসছে। সংকটগুলো কেটে যাচ্ছে। ডলারের সরবরাহ বাড়ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা রাজস্ব আহরণকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। কারণ ব্যয় মোকাবিলায় আয় বাড়াতে হবে।


সাবেক অর্থ সচিব (সিনিয়র) মাহবুব আহমেদ শুক্রবার যুগান্তরকে বলেন, আগামী অর্থবছরের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন হবে। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে। ফলে জিডিপির প্রবৃদ্ধি না বাড়লে রাজস্ব আয়ও বাড়বে না। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দৃশ্যমান কোনো সংস্কার দেখা যাচ্ছে না। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে প্রযুক্তিগত, প্রশাসনিক ও আইনি কাঠামোগত সংস্কার করতে হবে। বিশেষ করে কাগজবিহীন ও স্বচ্ছ কর পদ্ধতি চালু করা দরকার। এনবিআরকে অর্থ প্রতিমন্ত্রীর অধীনে রাখা এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর নামে দুটি বোর্ড তৈরি করা প্রয়োজন। রাজস্ব খাত নিয়ে গবেষণা ও পর্যালোচনার জন্য পৃথক উইং থাকতে হবে। এসব খাতে সংস্কার আনা হলে রাজস্ব আয় বাড়ানো যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও