কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনারের অগ্রাধিকার

জাগো নিউজ ২৪ নিরঞ্জন রায় প্রকাশিত: ০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৭

কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমানের নিয়োগের মেয়াদ এপ্রিল মাসে শেষ হয়ে যাওয়ায় তাঁকে দেশে ডেকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকার। খলিলুর রহমান একা নন, জার্মানির রাষ্ট্রদূত মোশারফ হোসেনসহ এরকম ১০জন রাষ্ট্রদূতের চাকরির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তাঁদেরকে সরকার দেশে ডেকে পাঠিয়েছে। পরবর্তীতে সরকার অবশ্য জার্মান রাষ্ট্রদূত মোশারফ হোসেনের ফিরিয়ে নেওয়ার আদেশ স্থগিত করে, তাঁর মেয়াদ ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে বলেই আমরা জেনেছি। বাকি ৯ জন রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনারের ব্যাপারে এরকম কিছু এখন পর্যন্ত শোনা যায়নি। অবশ্য কানাডার প্রগতিশীল এবং বিশেষ করে স্বাধীনতার পক্ষের অনেক নাগরিক, যারা বাংলাদেশের বিগত জাতীয় নির্বাচনের আগে আন্তর্জাতিক অপপ্রচার এবং ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে কাজ করেছেন, তাঁরা হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমানের ব্যাপারেও এরকম একটি সিদ্ধান্ত প্রত্যাশা করছিলেন।


এই প্রত্যাশার পিছনে কিছু যুক্তিসংগত কারণও আছে। কেননা হাইকমিশনার নিজ উদ্যোগে এবং একান্তই ব্যাক্তিগত কমিটমেণ্ট থেকে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন, যা আগে কখনো কোনো হাইকমিশনাকে নিতে দেখা যায়নি। সুতরাং তাঁদের বদ্ধমূল ধারণা যে বর্তমান হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান চলে যাওয়ার পর তাঁর ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় অগ্রগতি হওয়া পদক্ষেপগুলো গতি হারিয়ে ফেলবে এবং এব্যাপারে আর তেমন কোনো কাজই হবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও