You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রবীণ সেবা ও প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিয়ে সচেতন হওয়ার সময় এখনই

বর্তমানে ইউরোপের দিকে তাকালে বোঝা যায়, তাদের গড় আয়ু বেড়েছে। পঞ্চাশোর্ধ্ব নারীদের আয়ু বেড়েছে আগের তুলনায় ৩৪ বছর বেশি এবং সমবয়সী পুরুষেরা আগের তুলনায় ২৯ বছরের বেশি বেঁচে থাকছেন। এর কারণ, গত দুই দশকে মানুষের গড় আয়ু বিজ্ঞানের কল্যাণে বেড়েছে। ফলে সমান হারে বার্ধক্যও বেড়েছে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জনগণের গড় আয়ু ছিল—পুরুষদের ৪১ বছর এবং নারীদের ৪৩ বছর। ২০২৪ সালে এসে তা পুরুষদের ক্ষেত্রে ৭১ বছর এবং নারীদের ক্ষেত্রে ৭৩ বছর পেরিয়েছে। অচিরেই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বাংলাদেশে গড় আয়ু ৮০ বছর পার হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর কারণ মনে করা হচ্ছে, জীবন যাপনের গুণগতমান বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের ক্রমাগত উন্নতি।

মৃত্যু যত দেরিতে আসছে, তত বার্ধক্যজনিত শারীরিক উপসর্গ, মানসিক স্থবিরতা এবং দুশ্চিন্তা বেড়েছে। ফলে বার্ধক্যের কারণে নতুনভাবে যে অস্তিত্বের সংকট তৈরি হচ্ছে, প্রবীণ সমাজে তা কিন্তু গত ৩০ বছর আগেও ছিল না। সে সঙ্গে বাংলাদেশের মতো জায়গায় যখন যৌথ পরিবারগুলো ভেঙে ছোট হয়ে যাচ্ছে এবং মানুষ একজন বা দুজন সন্তান নিতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। বিশ্বায়নের হাতছানিতে আবার সেই সন্তানেরা বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন, তখন বার্ধক্য এবং প্রবীণ সেবা ভিন্ন দাবি নিয়ে উপস্থিত হচ্ছে। প্রবীণেরা জীবনের শেষ সময়টা একা পাড়ি দিচ্ছেন এবং প্রয়োজনীয় সেবা পাচ্ছেন না। ফলে জেরিয়াট্রিক প্যালিয়েটিভ সেবা বা জেরিপ্যাল এখন সময়ের দাবিই বলা চলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন