ঈদযাত্রায় যাত্রীদের ভোগান্তি কমান

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৪, ১০:২৮

প্রতিবছর ঈদে বাড়ি যাওয়া নিয়ে যাত্রীরা ভয়াবহ ভোগান্তিতে পড়েন। কিন্তু তাঁদের এই ভোগান্তি দূর করা যঁাদের দায়িত্ব, তঁারা সেটা কতটা পালন করছেন, সে বিষয়ে সন্দেহ আছে। এ ক্ষেত্রে সদিচ্ছা ও সক্ষমতা দুটোরই ঘাটতি আছে। ঈদ এলেই মন্ত্রী–সচিবেরা যাত্রীদের স্বস্তি দেওয়া হবে বলে নানা রকম আশ্বাসবাণী শোনালেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। 


অন্যবার ঈদের আগে ট্রেন, লঞ্চ ও বাস—প্রতিটি পরিবহনে টিকিটের জন্য যাত্রীরা প্রচণ্ড ভিড় করলেও এবারের চিত্র ভিন্ন। প্রথম আলোর প্রতিবেদক ঢাকার বিভিন্ন বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখতে পান, ঈদের আগাম টিকিট নেওয়ার জন্য তেমন ভিড় নেই। স্বল্পসংখ্যক যাত্রী টিকিট নিতে এসেছেন এবং বাসমালিকেরা তাঁদের কাছ থেকে বেশি ভাড়া নিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন। অবশ্য পরিবহনকর্মীদের বক্তব্য ভিন্ন। তাঁদের দাবি, অন্য সময় তাঁরা বিআরটিসির বাসের চেয়েও কম ভাড়া নেন এবং ঈদের সময় ‘স্বাভাবিক’ ভাড়া নিয়ে সেটি পুষিয়ে নেন। কোনটি সত্য?


ঈদ সামনে রেখে বাসে যখন যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না, তখন ট্রেনের টিকিটের জন্য কাড়াকাড়ি পড়ে গেছে। এবার শতভাগ টিকিট অনলাইনে দেওয়া হচ্ছে। রেলপথ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতিদিন আন্তনগর ট্রেনের ৩৩ হাজার ৫০০টি অগ্রিম টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। নন-এসি কামরায় মোট আসনের এক-চতুর্থাংশের সমান দাঁড়িয়ে যাওয়ার টিকিট বিক্রি করা হবে। ফিরতি ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৩ এপ্রিল থেকে। বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (https://eticket.railway.gov.bd/) ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।


ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রির চতুর্থ দিন বুধবার সকালে প্রথম আধা ঘণ্টায় একেকটি টিকিটের জন্য গড়ে ৬০০ মানুষ চেষ্টা চালিয়েছেন বলে রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। পশ্চিমাঞ্চলের জন্য বরাদ্দ করা প্রায় ১৫ হাজার টিকিট বেলা দুইটার আগেই শেষ হয়ে যায়। ওই অঞ্চলে টিকিট বিক্রির প্রথম ১৫ মিনিটেই বিক্রি হয় সাড়ে সাত হাজার টিকিট। সকাল সাড়ে ১০টায় সাড়ে ১৩ হাজার টিকিট বিক্রি হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও