শুল্ক ফাঁকিতে দায় নেই কাস্টমসের!

যুগান্তর প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২৪, ১১:০০

টেকনাফ শুল্ক স্টেশনে গত এক বছরে ৮ হাজার ৩০১ টন আমদানি পণ্য শুল্ক পরিশোধ ছাড়াই খালাস করা হয়েছে। ওজনে কারচুপির মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। এজন্য বন্দর অপারেটরকে দায়ী করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর! যদিও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ ছাড়া এককভাবে বন্দরের পক্ষে কারচুপি করা সম্ভব নয়। মিয়ানমার থেকে বাঁশ, কাঠ, আদা, পেঁয়াজ, নারিকেল, সুপারি, কাঁচা মাছসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে।



আমদানি পণ্যের ওজনে কারচুপির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নির্দেশে শুল্ক গোয়েন্দা ১০ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে। যুগ্ম পরিচালক শামসুল আরেফিন খানকে কমিটির আহ্বায়ক করা হয়। কমিটি টেকনাফ শুল্ক স্টেশন, ইউনাইটেড পোর্টল্যান্ড লিমিটেড ও অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ডে রক্ষিত আমদানির তথ্য যাচাই-বাছাই করে কারচুপির অভিযোগের সত্যতা পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও