You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পটাশিয়াম কমে যাওয়ার ৮ লক্ষণ

আমাদের শরীরের জন্য একটি অপরিহার্য খনিজ উপাদান হচ্ছে পটাশিয়াম। শরীরে এর প্রধান ভূমিকা হলো আমাদের কোষের ভেতরে তরলের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করা। সোডিয়াম কোষের বাইরে স্বাভাবিক তরল মাত্রা বজায় রাখে, আর পটাশিয়াম পেশীকে সংকুচিত করতে সহায়তা করে। পাশাপাশি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে কাজ করে এই খনিজ। এছাড়া হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের মতো কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি কমাতে পারে পটাশিয়াম।

প্রতিদিন গড়ে ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম প্রয়োজন হয় আমাদের। রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা কমে গেলে ঝুঁকিতে পড়ে আমাদের স্বাস্থ্য। এই অবস্থাকে বলা হয় হাইপোক্যালেমিয়া। বিভিন্ন কারণে কমে যেতে পারে এই খনিজ। শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে তরল বেরিয়ে গেলে যেমন পটাশিয়াম ঘাটতির ঝুঁকি থাকে, তেমনি অপুষ্টি, নির্দিষ্ট ওষুধের ব্যবহার কিংবা কিডনি ব্যর্থতার মতো শারীরিক সমস্যার কারণে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম হারিয়ে ফেলতে পারে শরীর। পটাশিয়াম কমে গেলে কোন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় জেনে নিন।

  • নেক রোগেরই প্রাথমিক লক্ষণ হচ্ছে দুর্বলতা এবং ক্লান্তি। পটাশিয়ামের অভাবের লক্ষণ হিসেবেও এই ধরনের উপসর্গ প্রকাশ পেতে পারে। কারণ পটাশিয়াম পেশী সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যখন রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা কম থাকে, তখন পেশী দুর্বল হয়ে যায়। ফলে ক্লান্ত লাগে। 
  • পটাশিয়াম পেশী সংকোচন করতে সাহায্য করে। রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা কমে গেলে এই ভারসাম্য প্রভাবিত হয়। মাসল ক্র্যাম্প হতে পার এই অবস্থায়। এতে পেশীর অনিয়ন্ত্রিত এবং দীর্ঘায়িত সংকোচন ঘটতে পারে।
  • পটাশিয়ামের ঘাটতি পেট ফুলে যাওয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যার কারণ হতে পারে। কারণ এটি পাচনতন্ত্রের মাধ্যমে খাবারের চলাচলকে ধীর করে দেয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন