You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সংযমের মাস: অতঃপর

সারা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায় রমজান মাসের জন্য অপেক্ষা করে। এ মাস ইবাদতের, সংযমের এবং ঈদের আনন্দের মধ্য দিয়ে এর পরিসমাপ্তি। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে এ সময় সাধারণ মানুষের জন্য জিনিসপত্রের দাম কমে যায়। অনেকে কয়েক মাসের বাজার এ সময় করে থাকে। অন্য ধর্মাবলম্বীরাও যেমন ক্রিসমাসে বা পূজোর সময় এ সুযোগটা পেয়ে থাকে। কিন্তু একটা বড় ব্যতিক্রম আমাদের দেশে দেখা যায়। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশে এ ব্যাপারে একেবারেই উল্টো ঘটনা ঘটে।

সরকার দু-তিন মাস আগে থেকেই ব্যবসায়ীদের নানাভাবে অনুরোধ জানিয়ে আসছিল রোজার মাসে যেন দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল থাকে। কেউ মানেনি। খেজুরের দাম একলাফে বেড়ে গেল। সেই সঙ্গে সবকিছুর দামই বাড়তি। এমনি করেই একসময় মানুষ মনে করবে—রোজায় তো একটু বাড়বেই! বাজারে যদি খাদ্যদ্রব্যের আকাল থাকে তাহলে দাম বাড়তে পারে। কিন্তু কোথাও তো আকাল নেই। বাজারে মাছ, মাংস, সবজি সবই অঢেল। এখন তো আর বাজার শুধু নির্ধারিত এলাকায় নেই। ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র—গলিতে, রাজপথের ফুটপাতে, ফ্লাইওভারের নিচে, পাড়া-মহল্লায়। কখনো মনে হয় বাংলাদেশ আসলে একটা বৃহৎ দোকান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন