ফুটবলার রাজিয়া যেসব প্রশ্ন রেখে গেলেন

সমকাল গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ১৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৪

সারাদেশ যখন সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়দের নিয়ে মেতে ছিল; যখন জেলা-উপজেলার আমলা আর মিডিয়াকর্মীর পদচারণায় জিতে ফেরা কিশোরীদের বাড়ির উঠান হাঁপিয়ে উঠেছে; তখন আগের সাফজয়ী রাজিয়ার মৃত্যুর খবর আসে। 


গত ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার বাদ আসর বাড়ির পাশে মসজিদের মাঠে জানাজা শেষে রাজিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আগের দিন বুধবার রাতে তিনি এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। স্বাভাবিক প্রসবের পর তাঁর রক্তক্ষরণ বন্ধ করা যায়নি। অবস্থা খারাপের দিকে গেলে তাঁকে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়ার চেষ্টা হয়। ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। যাত্রাপথেই তাঁর মৃত্যু হয়। চিকিৎসক গোলাম মোস্তফা সংবাদকর্মীদের জানিয়েছেন, ‘আমরা রাজিয়াকে মৃত পেয়েছি। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছি।’ অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ আর হৃদরোগ একই গোত্রভুক্ত কিনা, সেটি নিয়ে বাহাস করার জায়গা এটি নয়।  


রাজিয়ার এ রকম মৃত্যুতে কষ্টের পাশাপাশি বিস্মিতও হয়েছেন অনেকে। যুক্তরাষ্ট্রের  পেনসিলভানিয়া  কমনওয়েলথ  বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ম. খালেকুজ্জামান লিখেছেন, ‘আজকের যুগে প্রসবকালীন মৃত্যু উন্নত বিশ্বে প্রায় শূন্যের কোঠায়। অথচ একজন জাতীয় দলের প্রাক্তন খেলোয়াড়কে মরতে হলো আধুনিক চিকিৎসার অভাবে! এর নাম উন্নতি!’  


গণস্বাস্থ্য মেডিকেল কলেজের তরুণ শিক্ষক চিকিৎসক কণা চৌধুরীর প্রশ্ন, ‘আমাদের ন্যাশনাল হিরো হয়েও ন্যূনতম প্রসূতিসেবা পেলেন না! হাসপাতালে ডেলিভারি না করানো কি পারিবারিক সিদ্ধান্ত?’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও