দেশি তেলে ভরসা বিদেশি তেলে না
দেশ রূপান্তর
প্রকাশিত: ১০ মার্চ ২০২৪, ০৯:৩৪
আগামী বছরের মধ্যে সয়াবিন তেল ও পাম অয়েলের আমদানি ব্যয় ৪০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার; যা টাকার অঙ্কে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বাড়িয়ে সেই ঘাটতি পূরণ করা হবে। এ জন্য ইতিমধ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় স্বল্পমেয়াদি আধুনিক জাত অন্তর্ভুক্ত করে সরিষা, তিল, সূর্যমুখী, চীনাবাদাম, সয়াবিনসহ তেল ফসলের আবাদ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে।
সূত্র জানায়, দেশে প্রতি বছর প্রায় ২৪ লাখ মেট্রিক টন ভোজ্য তেল প্রয়োজন হয়। যার বেশিরভাগই সয়াবিন ও পাম অয়েল। ভোজ্য তেলের বিপুল চাহিদার বিপরীতে দুই-তিন বছর আগেও দেশে মাত্র ৩ লাখ মেট্রিক টন বা ১০ শতাংশের মতো অভ্যন্তরীণভাবে মেটানো হতো। যার ৯৮ ভাগই সরিষার তেল। যেহেতু দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ ভোজ্য তেলই আমদানিনির্ভর, তাই বরাবরই দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকে। ভোজ্য তেলের দাম হুটহাট বেড়ে যায়, বাজারে থাকে অস্থিরতা।
- ট্যাগ:
- ব্যবসা ও অর্থনীতি
- ভোজ্যতেল
- তেল উৎপাদন