ঢাকার রেস্তোরাঁ যেন একেকটি মৃত্যুকূপ

www.ajkerpatrika.com ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ০২ মার্চ ২০২৪, ১১:৩২

রাজধানীর বাংলামোটর মোড়ে ২০ তলা ‘রূপায়ণ টাওয়ার’। লিফটে ভবনটির ১৯ তলায় গিয়ে একতলা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠলে চোখে পড়ে ছাদজুড়ে বিশাল রেস্তোরাঁ ‘গ্রিন লাউঞ্জ’। মানুষের দৃষ্টি কাড়তে কাঠের পাটাতন আর বাঁশ-বেত দিয়ে সাজানো। ছাদের একাংশে অর্ধেক দখল করে সিঁড়ি দিয়ে আবার দোতলার মতো করে সেখানেও কাঠ আর বাঁশ দিয়ে সাজসজ্জা করা। সেখানে হাজারখানেক লোকের ধারণক্ষমতা। রেস্টুরেন্টের দুটি রান্নাঘরের একটি প্রবেশমুখে, অন্যটি ছাদের মাঝামাঝি। রেস্টুরেন্টটিতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত শত শত মানুষের ভিড় থাকে।


একই অবস্থা ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের ‘দ্য ফরেস্ট লাউঞ্জ’ রেস্টুরেন্টের। ২০ তলা ভবনের ছাদের ওপর বিশাল রেস্তোরাঁ। তার প্রবেশপথে উন্মুক্ত চুলায় সারাক্ষণ রান্না চলে। পুরো ছাদে কাঠ ও বাঁশের সাজসজ্জা। আলোকসজ্জাও চোখ ধাঁধানো। একটি সরকারি সংস্থার নির্বাহী প্রকৌশলী আল মামুন রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা শহরে এ ধরনের রেস্টুরেন্টগুলো বাইরে দিয়ে আলোর ঝলকানিতে নজর কাড়লেও বাস্তবে একেকটা মৃত্যুকূপ। ধানমন্ডি সাতমসজিদ রোড ও খিলগাঁওয়ের তালতলা এলাকায় অনেকগুলো ভবনে ১০-১৫টি করে রেস্টুরেন্ট আছে। বেশির ভাগ ভবনেই একটি মাত্র ছোট লিফট।


সেখানে লোকজন লাইন ধরে ওঠানামা করে। ভবনে একটি করে সিঁড়ি এত সরু যে একজন মানুষ কোনোমতে চলতে পারে। এই সিঁড়িটিও নানা ধরনের পণ্য রেখে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। নিজের লব্ধ জ্ঞানের আলোকে বলতে পারি, এসব জায়গায় কোনো কারণে বেইলি রোডের মতো অগ্নিকাণ্ড ঘটলে প্রাণহানি আরও বাড়বে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও