![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F34a1ca18-987b-4031-87a1-629ccd32714a%252Feditorial.png%3Frect%3D0%252C0%252C1600%252C900%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D0.9)
কয়েক দিন ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সশস্ত্র সংঘর্ষ চলে আসছে, তাতে মনে হবে এটা কোনো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, সরকার-সমর্থক ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের বিবদমান গ্রুপের লড়াই-সংঘাতের উন্মুক্ত ক্ষেত্র।
প্রথম আলোর খবর থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে ও শুক্রবার বিকেলে দুই দফায় সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগের দুই উপপক্ষ সিক্সটি নাইন ও সিএফসি। এতে পুলিশের ৩ সদস্যসহ আহত হন ২৯ জন। গত শুক্রবার বিকেলে সংঘর্ষ চলাকালে তোলা বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজ, ছবি ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের পরিচয়ের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বিবদমান সিএফটি ও সিক্সটি নাইন উপগ্রুপের সংঘর্ষ চলাকালে ৬০টি রামদা ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া হকিস্টিক, লাঠিসোঁটা তো ছিলই। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে এত দেশীয় অস্ত্র আসে কীভাবে? বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্ত্রমুক্ত রাখতে কি প্রশাসনের কোনো কর্তব্য নেই?