উনিশ শতকের ক্লাসে বিশ শতকের পাঠ্যক্রমে একুশ শতকের ছাত্র পড়ানো

প্রথম আলো এম এম শহিদুল হাসান প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪০

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রকৌশলশিক্ষার ক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে। শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষাদানের পদ্ধতি নিয়ে তাদের গবেষণা অব্যাহত আছে।


অন্যদিকে আমাদের বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কয়েকটি নতুন কোর্স প্রোগ্রামের কারিকুলামে যুক্ত করা ছাড়া অন্য কিছু ভাবছে না। তারা এ বিষয় নিয়ে কোনো গবেষণার উদ্যোগও নিচ্ছে না।


বর্তমানে নিয়তপরিবর্তনশীল জটিল প্রযুক্তির যুগে এ ধরনের চিন্তাধারা বা পদক্ষেপ কতখানি যৌক্তিক, তা আমাদের ভাবতে হবে।


এটি স্বীকৃত যে প্রতিটি শিল্পবিপ্লব শিক্ষাপদ্ধতিতে পরিবর্তন এনেছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব আগের তিনটি শিল্পবিপ্লব থেকে একেবারেই ভিন্ন হওয়ায় প্রকৌশলশিক্ষার ক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তনের প্রয়োজন।


পাঠ্যক্রম, শিক্ষাদান ও শেখার পদ্ধতিতে যথাযথ পরিবর্তন করতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অবশ্যই বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রযুক্তির অন্তর্নিহিত জটিলতা আর কর্মক্ষেত্রের নতুন দক্ষতা ও জ্ঞানের পাশাপাশি সমাজের প্রত্যাশা বুঝতে হবে।


চতুর্থ শিল্পবিপ্লবকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্লাউড কম্পিউটিং, থ্রিডি প্রিন্টিং, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটিএস), জৈবপ্রযুক্তি, জিনোমিকস, ন্যানো ম্যাটেরিয়ালসহ বিভিন্ন ‘এক্সপোনেনশিয়াল টেকনোলজি’র একীকরণ (ইন্টিগ্রেশন) এবং যৌগিক (কম্পাউন্ডিং) প্রভাব দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।


সাইবার-ফিজিক্যাল সিস্টেমের সংযোজন শুধু উৎপাদনপ্রক্রিয়াগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করে না, বরং নানা ধরনের কার্যকর প্রায়োগিক জটিল সিস্টেম উদ্ভাবন করার সম্ভাবনা সৃষ্টি করে।


বর্তমানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়ে এমন একপর্যায়ে পৌঁছেছে যে মানুষের মস্তিষ্কের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য এআইয়ের বিকাশ যথেষ্ট পরিমাণে এগোবে কি না অথবা এআইয়ের কারণে ভবিষ্যতের চাকরির অনিশ্চয়তা কোন পর্যায়ে পৌঁছাবে, তা নিয়ে আলোচনা বাড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও