ডলফিন কি সত্যিই নিজেদের নাম ধরে ডাকতে পারে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৬

বন্য প্রাণীরা নিজেদের মধ্যে নানাভাবে যোগাযোগ করে, বার্তা বিনিময়ও করে তারা। ডলফিন তো এক ধাপ ওপরে। একে অপরের নাম ধরে ডাকে ডলফিন। প্রাণীদের যোগাযোগের মাধ্যম নিয়ে গবেষণা করছেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞানী আরিক কেরশেনবাউম। তিনি মূলত নেকড়ে, গিবন আর ডলফিনের যোগাযোগপদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছেন। আরিক কেরশেনবাউম বলেন, প্রাণীরা আলাদা ভাষা ব্যবহার করে যোগাযোগের জন্য। তাদের ভাষা বিশ্লেষণ করতে পারলে তাদের বাস্তুসংস্থান ও সংরক্ষণের উপায় সম্পর্কে জানা যাবে।


গবেষণার বিভিন্ন দিক তুলে ধরে আরিক কেরশেনবাউম বলেন, প্রাণীরা কথা বলে কী না বা তারা কী কথা বলে, সেগুলো আমরা জানতে চাই। যদিও প্রাণীরা কথা বলে—এই ধারণা নিয়ে নানা ধরনের মতামত রয়েছে। প্রতিটি ডলফিনেরই আলাদা নাম রয়েছে। নিজেদের সঙ্গে যোগযোগের সময় শিস দেয় তারা। এ বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। এই শিসের শব্দ কী, তা জানার চেষ্টা চলছে। ২০১৩ সালের এক গবেষণায় জানা গেছে, ডলফিনেরা নিজেদের নাম ধরে ডাকে। ডলফিনের শিসের শব্দ পানির নিচে ২০ কিলোমিটার দূর থেকেও শোনা যায়। একটি নেকড়েকে তার চিৎকারের বৈশিষ্ট্য থেকে শনাক্ত করা সম্ভব। কিন্তু ডলফিন কেন নাম ধরে বা শিস বাজিয়ে ডাকে, তা আমরা জানি না। সম্ভবত পানির নিচে বেঁচে থাকার জন্য এসব তাদের শিখতে হয়। ডলফিনেরা সমুদ্রে জানে না, কে কোথায় আছে, কিন্তু শিস বা শব্দ দিয়ে নিজেদের অবস্থান অন্যদের জানাতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও