You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গবেষণা: চাল চকচকে করতে গিয়ে বাদ পড়ে পুষ্টি

দেশের আধুনিক চালকলগুলোতে চালের ১০ থেকে ২০ শতাংশ ছাঁটাই করে ফেলা হয়। যে অংশটুকু বাদ পড়ে, সেটাই চালের সবচেয়ে পুষ্টিকর উপাদান। চালকলমালিকেরা চাল চকচকে করতে গিয়ে ছাঁটাই করেন। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট এবং বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ১০ জন গবেষকের এক যৌথ গবেষণায় উঠে এসেছে, চাল ছাঁটাইয়ের ফলে মানুষ পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ছেঁটে ফেলার পর চালে থাকে মূলত কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা। 

‘বাংলাদেশের জনপ্রিয় উচ্চফলনশীল জাতের সেদ্ধ ও চকচকে (পলিশ) চালে পুষ্টি উপাদানের তারতম্য’ শীর্ষক গবেষণাটি নিয়ে একটি নিবন্ধ গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী ফুডস–এ প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা জানিয়েছেন, গবেষণাটির ফলাফল খাদ্য মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে।

চালের যে অংশ ছেঁটে ফেলা হয় (উপজাত) তা মুরগি ও মাছের খাদ্য এবং কুঁড়ার তেল উৎপাদনে ব্যবহার করা হয়। ২০২২ সালে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) থেকে ‘বাংলাদেশে চালের দাম বৃদ্ধির একটি সমীক্ষা: কৃষক থেকে ভোক্তাপর্যায়ের অবস্থা’ শীর্ষক আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছিল, চালের ছেঁটে ফেলা অংশ বেশ ভালো দামে বিক্রি করেন মিলমালিকেরা। চাল ও উপজাত বিক্রি করে তাঁরা বিপুল মুনাফা করেন।  

বিষয়টি নিয়ে খাদ্যসচিব মো. ইসমাইল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মিলগুলোতে চাল ছাঁটাইয়ের বিষয়ে একটি নীতিমালা করে দেওয়া হয়েছে। নীতিমালায় চাল ১০ শতাংশের বেশি ছাঁটাই না করতে বলা হয়েছে। এর ব্যতিক্রম হলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন