নতুন সরকারের সামনে ‘অর্থনীতি আর সুশাসনের’ চ্যালেঞ্জ

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:১৩

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের তালিকা থেকেই বাদ পড়েছিলেন প্রায় এক চতুর্থাংশ এমপি। নির্বাচনের তিন দিনের মাথায় শেখ হাসিনার ৩৭ সদস্যের যে নতুন সরকারের যে ঘোষণা এল, তাতে বাদ পড়লেন অর্থ, পরিকল্পনা, বাণিজ্য, কৃষি, বস্ত্র ও পাট, পররাষ্ট্র, স্বাস্থ্য, টেলিযোগাযোগের মত গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর সামলে আসা মন্ত্রীরা।


পুরনো-নতুন মিলিয়ে ৩৭ সদস্যের এই নতুন মন্ত্রিসভার সামনে দেশের অর্থনীতি সামাল দেওয়াকেই মূল চ্যালেঞ্জ হবে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক এম হুমায়ুন কবির।



সাবেক রাষ্ট্রদূত বলেন, “আমার কাছে মনে হয়, অর্থনীতির দিকটিই প্রধান হিসেবে আসবে। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, রেমিটেন্স, দেশের বাইরে আমাদের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে। আর অভ্যন্তরীণভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত সরকারের।


“তারা কোন পথে যাবেন, বিএনপির সাথে বোঝাপড়া করবেন, নাকি এখন যেভাবে আছেন, এভাবেই থাকবেন, সেটা তাদের বিষয়। কারণ অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা যদি না থাকে, অনেক কাজ করা কঠিন হতে পারে।”


একজন উপমন্ত্রী এবং একজন প্রতিমন্ত্রী এবার পদোন্নতি পেয়ে মন্ত্রী হয়েছেন। এছাড়া আগে কোনো সময় মন্ত্রিসভায় দায়িত্ব পালন করেছেন এমন পাঁচজনকে শেখ হাসিনা ফিরিয়ে এনেছেন পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে।


আওয়ামী লীগের টানা চতুর্থ মেয়াদের সরকারে প্রবীণ ও বয়োজ্যেষ্ঠ অনেকের জায়গা হয়নি। ২৫ জন পূর্ণ মন্ত্রীর মধ্যে সাতজনই প্রথমবার এই দায়িত্বে আসছেন। আর ১১ জন প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে সাতজন আগে কখনো সরকারের দায়িত্বে ছিলেন না।


সার্বিক বিচারে এই নতুন-পুরনো মিশেল সরকারের গতি বাড়াতে সহায়ক হবে বলেই হুমায়ুন কবিরের বিশ্বাস।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও