করোনা সেরে ওঠার পরও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি নানা জটিলতা

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৩১

গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে বিশ্বে কভিডের নতুন করে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ প্রাদুর্ভাবের কারণ ওমিক্রনের সাব-ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১। অথচ চার বছর পুরনো অনেক রোগীও এখন পর্যন্ত পোস্ট কভিড জটিলতায় (করোনা-পরবর্তী জটিলতা) ভুগছেন। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যারা কভিড আক্রান্ত হয়েছেন তাদের মধ্যে ৫০-৭০ শতাংশ রোগী তিন-ছয় মাস পর্যন্ত কভিড-পরবর্তী নানা জটিলতায় ভুগেছেন। কিছু উপসর্গ থেকে গেছে দীর্ঘকালীন। 


কভিড আক্রান্ত করেছে ফুসফুস, লিভার, স্নায়ুতন্ত্রকে যার রেশ থেকে গেছে অনেক দিন। আসুন জেনে নেয়া যাক কী কী জটিলতা হয়েছে বা হতে পারে:


পোস্ট ভাইরাল এসথেনিয়া বা পোস্ট ভাইরাল ফ্যাটিগ সিনড্রোম: করোনা-পরবর্তী সমস্যাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় পোস্ট ভাইরাল ফ্যাটিগ। শারীরিকভাবে প্রচণ্ড দুর্বল লাগা, অবসাদ বা ক্লান্তিবোধ হওয়া, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা, শরীর ম্যাজম্যাজ করা, হাত-পা অবশ ভাব, ঝিঁঝি লাগা, মাংসপেশি, হাড় বা অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, কোমরে ও মেরুদণ্ডে ব্যথা, অরুচি, অস্থিরতা এগুলো প্রায় অনেকদিন ধরে থাকছে করোনা আক্রান্ত রোগীদের। 


পরিপাকতন্ত্র: কভিড-পরবর্তী যেসব রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তাদের মধ্যে রয়েছে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা। ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল এপিডেমিওলজিস্টদের গবেষণায় দেখা গেছে, বেশির ভাগেরই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা তৈরি হয়েছে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমের মধ্যে রয়েছে মুখ, গলা, পাকস্থলী, ছোট ও বড় অন্ত্র, মলদ্বার এবং সেই সঙ্গে লিভার ও অগ্ন্যাশয়। এগুলোর কাজ এনজাইম তৈরি করে হজমে সাহায্য করা। এগুলো ঠিকভাবে কাজ না করায় হচ্ছে আলসার। নেচার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় পাওয়া তথ্যমতে, লিভারের আলসারের ঝুঁকি রয়েছে ৬২ শতাংশ, অ্যাসিড রিফ্লাক্স রোগের ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ আর ভয়ংকর প্যানক্রিয়াটিসের ঝুঁকি বেড়েছে ৪৬ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও