ডায়াবেটিস নিয়ে ৭ ভুল ধারণা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদি বিপাকীয় রোগ। ডায়াবেটিস হলে রক্তের শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়। আমরা যখন যে খাবার খাই, তা ভেঙে গিয়ে গ্লুকোজে (সুগার) পরিণত হয় এবং অগ্ন্যাশয় থেকে আসা ইনসুলিন রক্তের এই গ্লুকোজকে কোষের ভেতর প্রবেশ করিয়ে দেহে শক্তির জোগান দেয়। যখন অগ্ন্যাশয় থেকে পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি হয় না কিংবা ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ করতে পারে না, তখন অতিরিক্ত গ্লুকোজ রক্তে থেকে যায় এবং তা বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস তৈরি হয়। ডায়াবেটিসের কারণে ধীরে ধীরে হৃৎপিণ্ড, কিডনি, চোখ, স্নায়ু ও রক্তনালির মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।


ডায়াবেটিস নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। কয়েকটি ভুল ধারণা নিয়ে কথা বলা যাক।


১. ডায়াবেটিস শুধু বড়দের হয়
ডায়াবেটিস দুই রকমের হতে পারে। টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস। টাইপ -১ ডায়াবেটিস সাধারণত অল্প বয়সে বা ৩০ বছরের আগে হয়। অন্যদিকে টাইপ-২ ডায়াবেটিস সাধারণত বয়স ৪০-এর পরে হয়। তার মানে ডায়াবেটিস কেবল বুড়োদের রোগ নয়।


২. মিষ্টি খাবার বেশি খেলে ডায়াবেটিস হয়
টাইপ-১ ডায়াবেটিস খাবার বা জীবনযাত্রার ধরনের কারণে হয় না। বরং আমাদের দেহের অগ্ন্যাশয়ে থাকা ইনসুলিন তৈরি করে, এমন বিটা কোষগুলো যখন অকার্যকর হয়ে যায় এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ ইনসুলিন তৈরি হতে পারে না, তখন টাইপ-১ ডায়াবেটিস হয়। অন্যদিকে অতিরিক্ত ওজন ও শারীরিক পরিশ্রম না করা—মূলত এই দুটি কারণে টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। মিষ্টি খাবারের সঙ্গে ডায়াবেটিসের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই। তবে মিষ্টিজাতীয় খাবার উচ্চ ক্যালরিযুক্ত, যা ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী। আর ওজন বাড়লে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও