আগে বিজ্ঞানে চমক ছিল, এখন চমক কমে গেছে: নেচার সাময়িকী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৩:৩৫

গত ১০০ বছরে বিজ্ঞানের অনেক চমক দেখা গেছে। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন থেকে শুরু করে হাল আমলের এআইয়ের (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) চমক বিজ্ঞানের বিভিন্ন ভাবনাচিন্তা বদলে দিচ্ছে। গত এক শতাব্দী পেছনে ফিরে তাকালে দেখা যায়, দারুণ সব বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবনের শেষ গন্তব্য বা পরিণতি কতটা অস্পষ্ট হতে পারে। শতবর্ষ আগে বেকেলাইট নামের পলিমার প্রাথমিক পর্যায়ের টেলিফোন তৈরিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। সেই আদি আমলের ডায়ালওয়ালা টেলিফোন তৈরি করা হতো। আবিষ্কারের এক শতাব্দী পর প্লাস্টিক দূষণ অবসানের জন্য এই পলিমার বন্ধ করতে বিজ্ঞানীরা সম্মত হয়েছেন। বৈজ্ঞানিক সাময়িকী নেচার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। গত এক শতাব্দীর বিভিন্ন আবিষ্কার ও উদ্ভাবন বিশ্লেষণ করে সেই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, সময় যত এগোচ্ছে, বিজ্ঞান তত কম চমক তৈরি করছে।


বিংশ শতাব্দীর সূচনা হয়েছিল পদার্থবিজ্ঞানের তুমুল বিপ্লবের মাধ্যমে। ১৯০০ সালে ম্যাক্স প্লাঙ্ক কোয়ান্টাম তত্ত্বের ভিত্তি স্থাপন করেন। সেই পথ অনুসরণ করে আমরা দেখতে পাই আলবার্ট আইনস্টাইনের চমকানো সব ধারণা। ১৯০৫ সালে তিনি ফটো ইলেকট্রিক প্রভাব, ব্রাউনিয়ান মোশন, আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব আর তার বিখ্যাত ভর-শক্তির সূত্র সম্পর্কে গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন। যুগান্তকারী গবেষণাপত্র প্রকাশের পরে বদলে যায় বিজ্ঞানের দুনিয়ার চায়ের আড্ডা। পরবর্তী দশকগুলোতে আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব ও কোয়ান্টাম মেকানিকসের ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠা পায়। অন্যান্য বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রেও চমক ও দ্রুত বিকাশ দেখা যায়। ১৯১০ সালে মার্কিন জিনতত্ত্ববিদ থমাস হান্ট মরগ্যান ক্রোমোজোমে জিনের অবস্থান দেখানোর জন্য ফলের মাছির ড্রোসোফিলা ব্যবহার করেন। আধুনিক জেনেটিকসের পথে নতুন পথ দেখান তিনি। একই বছর মেরি কুরি সফলভাবে বিশুদ্ধ রেডিয়াম বিচ্ছিন্ন করেন। ১৯২৫ সালে অস্ট্রেলিয়ান নৃবিজ্ঞানী রেমন্ড ডার্ট অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকানাস প্রজাতির স্তন্যপায়ী নিয়ে গবেষণা প্রকাশ করেন। একটি খুলির অংশবিশেষ বিশ্লেষণ করে প্রমাণ করেন, আফ্রিকা থেকেই মানবজাতির বিকাশ ঘটে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও