টাকা না দিয়েই তাঁরা হয়ে গেলেন পরিচালক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস কোনো টাকা না দিয়েই কোম্পানিটির পরিচালক হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পরিচালক হতে তিনি অভিনব জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন। কোম্পানির দুটি ব্যাংক হিসাব বন্ধক রেখে এর বিপরীতে ঋণ নিয়েছেন। সেই ঋণের টাকাই আবার পে-অর্ডার করেছেন তিনি।
এখানেই শেষ নয়, মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস নিজের পরিবারের সদস্যদেরও একইভাবে সুবিধাভোগী বানিয়েছেন। এঁদের মধ্যে তাঁর স্ত্রী ফজলেতুন নেছা, ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান, ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকাসহ আরও অনেক পরিচালক ও শেয়ারহোল্ডার রয়েছেন। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ নিয়ে মুঠোফোনে সোনালী লাইফের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদ বিন আমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।
বিমা আইন অনুযায়ী জীবনবিমা কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন হতে হয় কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে উদ্যোক্তাদের অংশ ১৮ কোটি। বাকি ১২ কোটি টাকা পুঁজিবাজারের মাধ্যমে সংগ্রহের বিধান রয়েছে।