কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শীত মানেই উত্তরবঙ্গ

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩৮

শীত এলেই আমাদের কুয়াশাঢাকা উত্তরবঙ্গের কথা মনে হয়। আর উত্তরবঙ্গ মানে ঘন কুয়াশায় ঢাকা মেঠো পথ, খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহানো কিংবা বিভিন্ন স্বাদের পিঠে-পুলি। ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে উত্তরবঙ্গের শীত স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি। তবে এ বছর শীতের তীব্রতা কম থাকায় ভ্রমণটা বেশ উপভোগ্যই হবে বলা যায়। ডিসেম্বরের শেষে এসেও ভাগ্য ভালো হলে দেখা মিলতে পারে কাঞ্চনজঙ্ঘার।


রংপুর বিভাগে দেখার মতো অনেক কিছুই রয়েছে। এই জনপদের পরতে পরতে আছে প্রাচীনতার গন্ধ। রংপুর শহরে আছে তাজহাট জমিদারবাড়ি, আছে কারমাইকেল কলেজ। শহর ছাড়িয়ে গেলেই দেখা যাবে দিগন্তবিস্তৃত ফসলের মাঠ। এ ছাড়া সময় থাকলে ঘুরে দেখতে পারেন ইটাকুমারী জমিদারবাড়ি, কেরামতিয়া মসজিদ ও মাজার, চিকলির বিল, পায়রাবন্দর তথা বেগম রোকেয়ার বাড়ি।


রংপুরকে পেছনে রেখে যেতে পারেন সীমান্ত জেলা দিনাজপুর। সেখানে আছে দেশের সবচেয়ে বড় টেরাকোটাশোভিত কান্তজিউ মন্দির। পাশেই রয়েছে নয়াবাদ মসজিদ। এটিও টেরাকোটায় সাজানো। সেখান থেকে একটু উত্তরে গেলেই পাবেন সিংড়া ফরেস্ট—এটি উত্তরবঙ্গের একমাত্র বন। দিনাজপুর শহরে রয়েছে রাজবাড়ি, রয়েছে দীপশিখা মেটি স্কুল। নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে আছে স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট। আছে গ্র্যান্ড দাদুবাড়ি রিসোর্ট। বড় দিঘিকে কেন সাগর বলে দিনাজপুরের মানুষ, সেটা বুঝতে পারবেন রামসাগর, সুখসাগর, মাতাসাগর, জুলুমসাগর, আনন্দসাগর দিঘি দেখলে। সম্ভবত এত বড় দিঘি দেশে খুব একটা পাবেন না। বাংলাদেশের একমাত্র কয়লাখনি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ও মধ্যপাড়া কঠিন শিলাখনি দিনাজপুরেই অবস্থিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে