কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিশুর প্রশ্ন যখন অস্বস্তির কারণ

মায়ের সঙ্গে স্কুলে যাবে ধ্রুব। লিফট দিয়ে নামতে নামতে হঠাৎ সাত বছরের ধ্রুব তার মায়ের কাছে জানতে চায়, বড় মেয়েরা ডায়াপার পরে কেন? হঠাৎ ছেলের মুখে এ প্রশ্ন শুনে মা কী বলবেন বুঝতে না পেরে জানতে চান, সে কীভাবে বুঝল এটা মেয়েদের ডায়াপার? জবাবে ধ্রুব জানায়, টেলিভিশনে কার্টুনের মাঝখানে বিজ্ঞাপনে সে দেখেছে যে বড় মেয়েরা ডায়াপার পরে। মা কী উত্তর দেবেন বুঝতে না পেরে বললেন, একটু বড় হলে সব মেয়েকেই এটা পরতে হয়। তুমি বড় হলে বিষয়টা পরিষ্কার বুঝতে পারবে। তখন ধ্রুব পাল্টা প্রশ্ন করে, ‘তার মানে তুমিও পরো?’

ধ্রুবর মা আফিয়া যথেষ্ট সচেতন। ছেলের সব প্রশ্নেরই যুক্তিযুক্ত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন। অন্তত তাকে ভুল কিছু শেখাতে চান না। কিন্তু এটুকু ছেলের এমন সব প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দেবেন, তা ভেবে পান না

কেবল আফিয়া নন, আজকাল অনেক মা-বাবাই সন্তানের জিজ্ঞাসু মনের সঙ্গে পেরে ওঠেন না। হঠাৎ করেই হয়তো তারা এমন সব প্রশ্ন করে বসে, যেটার উত্তর সহজ কথায় সব সময় দেওয়া যায় না। বিশেষ করে ঋতুস্রাব, সন্তান ধারণ বা জন্মদানের মতো প্রসঙ্গে, যেগুলো নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যেই একধরনের অস্বস্তি কাজ করে। প্রাথমিক পরিচর্যাকারী (প্রাইমারি কেয়ারগিভার) হিসেবে মা সাধারণত মেয়েশিশুর কৌতূহল সম্পর্কে কিছুটা বুঝতে পারেন বা নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারেন। কিন্তু বিপাকে পড়েন ছেলেশিশুর মায়েরা। তাঁরা সন্তানকে বিভ্রান্ত করতে চান না, আবার নিজের অস্বস্তি কাটিয়ে কীভাবে কৌতূহল মেটাবেন, সেটাও বুঝতে পারেন না।

এসব ক্ষেত্রে ছেলেশিশুর মা-বাবা কীভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন, সে সম্পর্কে জানতে চাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসারের কাছে।

কোন বয়স থেকে শিশুর মনে এসব প্রশ্ন জন্ম নেয়?

নির্দিষ্ট করে বয়স বলা যায় না। নিজের দেখা-শোনার ভিত্তিতে তিন বছরের শিশু এমন প্রশ্ন করতে পারে। আবার ১৮ বছর পর্যন্তও অনেকের মাথায় এসব প্রশ্ন না-ও আসতে পারে।

এ ক্ষেত্রে শিশুকে কি মনগড়া উত্তর দেওয়া যাবে? নাকি বুঝিয়ে বলতে হবে?

মনগড়া উত্তর দেওয়া যাবে না ঠিকই, কিন্তু এটাও মাথায় রাখতে হবে যে সে এখনই সব বুঝতে পারবে না। তাই বয়স অনুযায়ী যতটুকু বুঝিয়ে বলা সম্ভব, বলতে হবে। সাত বছরের শিশু যখন স্যানিটারি ন্যাপকিন সম্পর্কে জানতে চাইছে, তখন তাকে বলা যেতে পারে যে এটা মেয়েরা ব্যবহার করে। তবে আরেকটু বড় হলে তখন সে বিষয়টা বুঝতে পারবে। ফলে কিছুদিন পর যখন সে বড় হবে, তখন তাকে বুঝিয়ে বলা হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন