কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সক্ষমতা বাড়িয়ে বিপাকে সিমেন্ট উদ্যোক্তারা

অর্থনীতির শ্লথগতি ও ডলার সংকটের প্রভাবে বিপাকে পড়েছেন দেশের সিমেন্ট খাতের উদ্যোক্তারা। একদিকে সিমেন্টের চাহিদা কমেছে, অন্যদিকে ডলারের সংস্থান না হওয়ায় প্রয়োজনমতো কাঁচামাল আমদানি সম্ভব হচ্ছে না। ব্যবসায় নগদ প্রবাহ কমলেও বাড়তে শুরু করেছে ব্যাংক ঋণের চাপ। এ অবস্থায় সামনের বছরগুলোয় সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের গতি শ্লথ হয়ে এলে গোটা খাত বড় ধরনের বিপত্তিতে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

গত এক যুগে সিমেন্ট খাতের আকার বেড়েছে তিন গুণের মতো। সিমেন্ট খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনভুক্ত (বিসিএমএ) চালু সিমেন্ট কারখানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৩-এ। প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট উৎপাদন সক্ষমতা ৮ কোটি ৫০ লাখ টন। বর্তমানে সিটি গ্রুপ, ক্রাউন সিমেন্ট, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ইউকে বাংলা সিমেন্ট ও দুবাই-বাংলা সিমেন্টসহ আরো বেশকিছু প্রতিষ্ঠান তাদের সক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এতে সামনের বছর দেশের সিমেন্ট খাতের উৎপাদন সক্ষমতা ১০ কোটি টনে উন্নীত হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, ভবিষ্যতের বাজার সম্ভাবনা ও চাহিদার কথা মাথায় রেখে ধারাবাহিকভাবে উৎপাদন সক্ষমতা বাড়িয়েছেন উদ্যোক্তারা। কিন্তু ডলার সংকট ও স্থানীয় অবকাঠামো খাতে চাহিদা হ্রাস বিপাকে ফেলে দিয়েছে তাদের।

বিসিএমএর নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মেট্রোসেম সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌সিমেন্ট খাতে তিন মাসের বাফার স্টক থাকে। এর মধ্যে একটি অংশ জাহাজে, একটি কারখানায় এবং আরেকটি হচ্ছে প্রস্তুতকৃত পণ্য। এটি বর্তমানে এক মাসে নেমে এসেছে। এর কারণ হচ্ছে আমরা ডলার সংকটে চাহিদামাফিক এলসি খুলতে পারছি না। ফলে ক্লিংকারসহ সিমেন্ট তৈরির অন্যান্য কাঁচামাল যেমন স্ল্যাগ, জিপসাম, লাইমস্টোন ও ফ্লাইঅ্যাশের আমদানি কমেছে। অন্যদিকে ভোক্তা পর্যায়ে চাহিদা কমায় বাজারও সম্প্রসারণ হচ্ছে না। সাধারণত নভেম্বর থেকেই সিমেন্টের চাহিদা বাড়তে থাকে। কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দা, ডলার সংকট ও জাতীয় নির্বাচনের কারণে এবারের মৌসুমটি ব্যতিক্রম। নির্বাচনের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ফেব্রুয়ারি থেকে চাহিদা বাড়বে বলে আশা করছি। টাকার অবমূল্যায়নের কারণে কাঁচামাল আমদানি করতে গিয়ে আমাদের যে লোকসান হয়েছে সেটি চলতি মূলধন থেকে উধাও হয়ে গেছে। বিষয়টি আমরা এলসি খোলার সময় গিয়ে টের পাচ্ছি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন