You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অ্যানোমালি স্ক্যানে কি ভয়ের কিছু আছে

প্রত্যেক মা–বাবার কাছে একটি সুস্থ সন্তান একান্ত কাম্য। বর্তমানে গর্ভস্থ শিশুর গঠন, বিকাশ ও বৃদ্ধি প্রায় পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে আলট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে বোঝা যায়। গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় ট্রাইমিস্টারে বা দ্বিতীয় তিন মাসের পর্যায়ে যে আলট্রাসনোগ্রাম স্ক্যানটি গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো অ্যানোমালি স্ক্যান।

এই স্ক্যানের মাধ্যমে গর্ভস্থ শিশুর গঠনগত কোনো ত্রুটি আছে কি না, তা দেখার চেষ্টা করা হয়। একই সঙ্গে সঠিকভাবে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি হচ্ছে কি না, তা–ও দেখা হয়।

অ্যানোমালি স্ক্যান করতে বড়জোর ৩০-৪০ মিনিট লাগে। তবে কোনো অস্বাভাবিকতা থাকলে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। চিকিৎসকেরা অন্তঃসত্ত্বা নারীর তৃতীয় মাস পূর্ণ হওয়ার পর অ্যানোমালি স্ক্যান করতে অভিজ্ঞ সনোলজিস্টের কাছে পাঠিয়ে থাকেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন