ধর্মভিত্তিক দল : জেতার মতো প্রার্থী নেই, আনুকূল্য পেতেই ভোটে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৪:১৮

নিবন্ধিত সাতটি ইসলামি দল বা এই ধারার রাজনৈতিক দলের সাড়ে চার শর মতো প্রার্থী আগামী ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দলগুলো এত প্রার্থী দিলেও সরকারের সহায়তা বা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ছাড় না পেলে তাঁদের একজনেরও ভোট করে জয়ী হওয়ার মতো অবস্থা নেই মাঠে। কার্যত, দলগুলো সরকারঘনিষ্ঠ। তাদের ভোটে যাওয়ার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে সরকারের আনুকূল্য পাওয়া।


ইসলামপন্থী দলগুলোর মধ্যে কেবল বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের গত দুটি সংসদে প্রতিনিধিত্ব ছিল। দলটির প্রধান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী একসময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি—দুটি দলের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থেকে যথাক্রমে ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। তিনি গত দুটি নির্বাচনের মতো (২০১৪ ও ২০১৮) এবারও চট্টগ্রাম-২ আসনে তরিকতের প্রার্থী।


নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বাছাইয়ে তরীকত ফেডারেশনের ৪১ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নজিবুল বশরের আসনটি ছাড়া তরীকত থেকে আর কারও জয়ী হওয়ার মতো অবস্থা নেই এলাকায়। যদিও সুষ্ঠু ও হস্তক্ষেপমুক্ত নির্বাচন হলে নজিবুল বশরেরও জয় পাওয়া কঠিন। কারণ, তাঁরই ভাইয়ের ছেলে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদও এই আসনে প্রার্থী হয়েছেন। দুজনেরই এলাকায় অনুসারী রয়েছে। একই পরিবারের দুই সদস্যের প্রতিদ্বন্দ্বিতা জমতে পারে।


এ ছাড়া এই আসনে আওয়ামী লীগ–মনোনীত প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তৈয়বও প্রার্থী হয়েছেন। তৈয়ব চেয়ারম্যান পদ ছেড়ে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। ফলে আওয়ামী লীগ সমঝোতার স্বার্থে নিজেদের প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিলেও তৈয়ব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে থেকে গেলে নজিবুলের জন্য চ্যালেঞ্জ আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও