পাঁচ বছরে কর্মশালা ১৩৫টি, অ্যাক্রেডিটেশন একটিও না

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৩৯

বিশ্বের উন্নত দেশগুলোয় উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান ও সক্ষমতার স্বীকৃতি হিসেবে অ্যাক্রেডিটেশন সনদের প্রচলন রয়েছে। বাংলাদেশেও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অ্যাক্রেডিটেশনের আওতায় আনার লক্ষ্যে ২০১৮ সালের আগস্টে প্রতিষ্ঠা করা হয় বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল। প্রতিষ্ঠার পর পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো কোনো অ্যাক্রেডিটেশন সনদ দিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। 


কাউন্সিলের গত পাঁচ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠার পর প্রথম অর্থবছর ২০১৮-১৯-এ কাউন্সিলের কার্যক্রম তেমন একটা এগোয়নি। এর পরের চার অর্থবছরে কর্মশালা আয়োজন ও নিয়োগ প্রক্রিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল কাউন্সিলের কার্যক্রম। এ সময়ে কাউন্সিল কর্মশালা আয়োজন করেছে মোট ১৩৫টি। বিভিন্ন সময়ে এসব কর্মশালার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অ্যাক্রেডিটেশন গ্রহণে আগ্রহী ও প্রস্তুত করে তোলার কথা বলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কয়েকটির পক্ষ থেকে অ্যাক্রেডিটেশন গ্রহণের আগ্রহও প্রকাশ করা হয়েছে। যদিও এখনো এর মধ্যে একটিকেও অ্যাক্রেডিটেশন দিতে পারেনি কাউন্সিল। 


পর্যাপ্ত সক্ষমতা না থাকার কারণেই কাউন্সিল এখনো কোনো অ্যাক্রেডিটেশন সনদ বিতরণ করতে পারেনি বলে মনে করছেন শিক্ষা খাতসংশ্লিষ্টরা। যদিও কাউন্সিল সদস্যদের দাবি, দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাক্রেডিটেশন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণার অভাব, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দক্ষ লোকবলের অভাবে ধীর হয়ে পড়েছে তাদের কার্যক্রম। 


এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম শাহি আলম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আমাদের দেশে তুলনামূলক নতুন একটি ধারণা। আমাদের প্রতিষ্ঠানটিও কয়েক বছর হলো যাত্রা শুরু করেছে। বিধি-বিধান তৈরিতে সাধারণত একটু সময় প্রয়োজন হয়। এটি অস্বাভাবিক না। যেহেতু বিধি-বিধানগুলো তৈরি হয়ে গেছে এখন দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে যাবে। এখন শুধু প্রয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সদিচ্ছা ও কাউন্সিলের সঙ্গে সমন্বয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও