কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মডেল ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ

সমকাল প্রকাশিত: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৩:৩৮

বেসরকারি চাকরিজীবী আসিফ চৌধুরী থাইরয়েডজনিত অসুস্থতার কারণে প্রতিনিয়ত ওষুধ সেবন করেন। গত ২৪ নভেম্বর রাজধানীর মহানগর প্রজেক্টে অবস্থিত মডেল লাইফ ফার্মেসি থেকে চার ধরনের ওষুধ নেন। দু’দিন ওষুধ সেবনের পর হঠাৎ আসিফ লক্ষ্য করেন, দুটি ওষুধ মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে এক মাস আগে। তিনি জানান, এখন মডেল ফার্মেসিতেও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। অথচ মডেল ফার্মেসি গড়ে উঠেছিল নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি বন্ধে। সাধারণ মানুষ কোথায় গিয়ে ওষুধ কিনবে? 


আসিফের মতো অভিজ্ঞতা হয়েছে আরও অনেকের। গত ১ ডিসেম্বর রাজধানীর আজিমপুর মডেল অ্যাবাকাস ফার্মেসি থেকে ব্যবসায়ী রিয়াজ উদ্দিন কাশির ওষুধ নিতে যান। রিয়াজ হাতে ওষুধ নিয়ে লক্ষ্য করেন গত এপ্রিলে এর মেয়াদ শেষ হয়েছে। 


আসিফ ও রিয়াজ মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের বিষয়ে কোনো অভিযোগ করেননি। কিন্তু ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কল সেন্টারে গত তিন মাসে মেয়াদোত্তীর্ণ, বাড়তি দাম এবং নিম্নমানের ওষুধ-সংক্রান্ত এমন ৫১৩টি অভিযোগ এসেছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় ওষুধ দোকানে থাকার পরও বিক্রি না করা এবং ডেঙ্গুর প্রকোপের সময় স্যালাইনের মাত্রাতিরিক্ত দাম নেওয়ারও অভিযোগ আছে। এসব অভিযোগের একটি বড় অংশ রাজধানীর বিভিন্ন মডেল ফার্মেসির বিরুদ্ধে।


সরকার মানসম্পন্ন ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিতে ২০১৭ সালে মডেল ফার্মেসি চালুর উদ্যোগ নেয়। এসব ফার্মেসিতে ভেজাল, মেয়াদোত্তীর্ণ, নিম্নমানের ওষুধ না রাখা ও সঠিক তাপমাত্রায় ওষুধ সংরক্ষণে অবকাঠামো এবং প্রশিক্ষিত ফার্মাসিস্ট রাখার বাধ্যবাধকতা দেওয়া হয়। দেশে বর্তমানে আড়াই হাজারের বেশি মডেল ফার্মেসি আছে; যার সিংহভাগ ঢাকায়। এর পরও মডেল ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও