ডেঙ্গু জ্বর: পরবর্তী শারীরিক অক্ষমতার চিকিৎসা

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ২১:৩২

ডেঙ্গু একটি ভাইরাস জনিত রোগ যা এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।


এডিস মশা কামড়ানোর তিন থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সাধারণত ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলো দেখা যায়। এই মশা সাধারণত ভোরবেলা ও সন্ধার আগে কামড়ায়।


এই জ্বরের উপসর্গগুলো হচ্ছে



  • হঠাৎ ১০৪ ডিগ্রি থেকে ১০৫ ডিগ্রি জ্বর

  • তীব্র মাথা ব্যথা, চোখ বা চোখের পেছনে ব্যথা করা

  • বমিভাব বা বমি হওয়া

  • খাওয়ায় অরুচি হওয়া

  • ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়া

  • মাংসপেশি ও হাড়ের জোড়ে ব্যথা হওয়া

  • শরীরে চামড়ার নিচে র‌্যাশ হওয়া

  • গলা ব্যথা হওয়া

  • রক্তচাপ কমে যাওয়া

  • ব্রাশ করতে গেলে মুখ ও দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত পড়া

  • নাক দিয়ে রক্ত পড়া

  • প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকার পরিমাণ কমে যাওয়া

  • কোমরে ব্যথা হওয়া

  • অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ হওয়া।


এই জ্বরে শরীরে এত তীব্র ব্যথা হয় যেন মনে হয় হাড় ভেঙে যাচ্ছে। অনেক সময় এই জ্বরকে ‘ব্রেক বোন ফিভার’ বলে।


এমনকি ডেঙ্গু জ্বরে হৃৎপিণ্ড, কিডনি ও মস্তিষ্ক আক্রান্ত হচ্ছে।


ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা বাড়িতে রেখেও করা সম্ভব। আবার রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হয়।


ডেঙ্গুতে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দিক হল- অনুচক্রিকা বা প্লাটিলেট কমে যাওয়া। প্লাটিলেট কমে গেলে রোগীকে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন হয়।


প্লাটিলেট বেশি কমে গেলে রোগীকে শরীরে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। আবার রোগীর প্রেশার এত কমে যায় যে, ‘শক’য়েও চলে যেতে পারে। এমনকি রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।


সঠিক ও দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর ভালো হয়ে যায়। তবে পরবর্তিতে কিছু জটিলতা দেখা দেয়।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও