মৃগীরোগ হলে করণীয় কী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৪:২৪

সুস্থ একজন মানুষ যদি হঠাৎ অস্বাভাবিকভাবে কাঁপুনি বা খিঁচুনির শিকার হয়, চোখ-মুখ উল্টিয়ে হাত-পা ছুড়ে কাতরায় অথবা অজ্ঞান হয়, মুখ দিয়ে ফেনা বা লালা বের হয় কিংবা কোনো শিশুর চোখের পাতা স্থির হয়ে যায়, এক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে অথবা মানসিকভাবে সুস্থ কোনো ব্যক্তি হঠাৎ অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে, তবে তাকে মৃগীরোগী হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।


আমাদের গ্রামাঞ্চলে মৃগী হলে অনেক সময় একে জিনে ধরা, ভূতের আসর হিসেবে ধারণা করা হয়, ঝাড়ফুঁক করা হয়, যা ঠিক নয়। মৃগী আসলে স্নায়ুতন্ত্রের একটি জটিলতা।


কেন হয় খিঁচুনি


বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খিঁচুনি বা মৃগীরোগের পেছনে তেমন কোনো কারণ পাওয়া যায় না। এ ধরনের খিঁচুনিকে প্রাইমারি এপিলেপসি বলা হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কে সংক্রমণ হলে অথবা জন্মের সময় মাথায় কোনো আঘাত পেলে, অক্সিজেন পেতে দেরি হলে অথবা শিশুর ওজন কম হলে বা সময়ের আগে জন্ম নিলে, তাদের কখনো কখনো মৃগীরোগ হতে দেখা যায়। বড়দের রক্তে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট হলে, শর্করা কমে গেলে, মাথায় কোনো আঘাত পেলে বা টিউমার হলে, মস্তিষ্কে সংক্রমণ বা রক্তক্ষরণ হলে খিঁচুনি হতে পারে। মৃগীরোগীদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত ওষুধ সেবনেও খিঁচুনি দেখা দিতে পারে। তবে ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো কারণই জানা যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও