You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দর কড়াকড়ির পর পতন রেমিট্যান্সে

লন্ডনপ্রবাসী ইমরান হোসেন তিন মাস অন্তর ১ হাজার ২০০ ব্রিটিশ পাউন্ড দেশে পাঠাতেন। বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার একটি অংশ ব্যয় হতো পরিবারের খরচ মেটাতে। আরেকটি অংশ জমা রাখতেন ব্যাংকে। তবে আপাতত আর বিদেশ থেকে অর্থ না পাঠিয়ে দেশে জমানো টাকা থেকে পরিবারের খরচ মেটাচ্ছেন। দুটি কারণে তিনি এমন কৌশল নিয়েছেন। 

তাঁর ধারণা, বৈদেশিক মুদ্রার দর আরও বাড়বে। আবার লন্ডনের ব্যাংকে অর্থ রেখেও এখন ভালো মুনাফা পাচ্ছেন। 
ইমরান হোসেনের রেমিট্যান্সের সুবিধাভোগীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক যোগাযোগ করে জানতে পেরেছে, লন্ডনে তিন মাস মেয়াদে অর্থ রেখে ৬ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। দেশে ভালো ব্যাংকে আমানতের সুদহার এ রকমই। আবার বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে প্রতিনিয়ত টাকা দুর্বল হচ্ছে। ফলে যত দেরিতে অর্থ পাঠাবেন, দর মিলবে তত বেশি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন