কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ছে, সহযোগিতা জ্বালানিতেও

রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাংকিং লেনদেন চালু করতে পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে আলোচনা চললেও দৃশ্যত কোনো অগ্রগতি হয়নি। ফলে দেশটির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য করতে হচ্ছে জার্মানি, পোল্যান্ড, তুরস্ক—এসব তৃতীয় দেশের মাধ্যমে। তা সত্ত্বেও রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ছে। একই সঙ্গে রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে জ্বালানি খাতে বড় ধরনের সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। রাশিয়ার অর্থ বিনিয়োগ হয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে।

বাংলাদেশ ব্যাংক, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও সোনালী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, রাশিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে দেশটি থেকে বাংলাদেশের আমদানিও। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে উভয় দেশের বাণিজ্য শতকোটি ডলার ছাড়িয়ে যায়।

যার পরিমাণ ছিল ১১১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এর পর থেকে প্রতিবছরই দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য শতকোটি ডলারের বেশি হচ্ছে। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি কমে গেছে ২০ কোটি ডলারের মতো।

রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ আমদানি করে গম, সার, লোহা, রাসায়নিক পণ্য, প্লাস্টিক, ইস্পাত ইত্যাদি। আর রাশিয়ায় রপ্তানি করে বস্ত্রপণ্য, চিংড়ি, পাট, সুতা, চামড়া, মোটর যন্ত্রাংশ, হোম টেক্সটাইল, টেরিটাওয়েল, ফুটওয়্যার, সিনথেটিক দড়ি, তৈজসপত্রের মতো পণ্য। 

বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধিতে আমরা নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছি। দেশটির মনোভাবও ইতিবাচক। উভয় দিক থেকেই কিছু কিছু সমস্যা আছে। এগুলো দূর করার ব্যাপারে আলোচনাও হচ্ছে। এক দশক আগের তুলনায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বেড়েছে, এটা আরও বৃদ্ধির সুযোগ আছে। তবে ব্যাংকিং লেনদেন না থাকাটা এখানে বড় বাধা হিসেবে কাজ করছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন