You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘একতরফা’ বলার সুযোগ নেই

সোমবার বিকালে প্রেস ক্লাবে যাচ্ছিলাম রিকশায়। মতিঝিল থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত পৌঁছানো গেল ভালোভাবেই। তারপরে দেখি বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ যানজটে স্থবির হয়ে আছে। তখন রিকশা ছেড়ে দিয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। কিছুটা এগিয়ে দেখলাম হাঁটাও যাচ্ছে না। যানজটের সঙ্গে তীব্র জনজট। মিছিলের পর মিছিল চলছে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দিকে। স্লোগান চলছে অবিরাম। সঙ্গে ঢাক, ঢোল, বাঁশি, বিউগল বাজছে। মাইক তো আছেই।

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা দলীয় ফরম কিনতে যাচ্ছিলেন সমর্থকদের নিয়ে। সে কারণেই এত মানুষের ভিড়। এই ভিড় পুরো বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ, সচিবালয়ের সামনের সড়ক দখল করে রেখেছিল একটানা কয়েক ঘণ্টা। গুলিস্তান থেকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ, জিরো পয়েন্ট হয়ে সচিবালয়ের রাস্তা দিয়ে প্রেস ক্লাব পর্যন্ত হেঁটে পৌঁছাতে আমার লেগেছিল প্রায় এক ঘণ্টা। তবুও সংগ্রামী মনোভাব নিয়ে এগিয়ে গেছি জরুরি কাজ ছিল বলে।

আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে সেদিন ছিল নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম কেনার তৃতীয় দিন। সেখানে লাখো মানুষের ভিড় ও আনন্দ-উচ্ছ্বাস। ঠিক সে সময়ে নয়াপল্টনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের চিত্রটা কেমন ছিল? সদর দুয়ার তালাবদ্ধ। দলীয় নেতাকর্মী কেউ আশপাশে নেই। পুলিশ বলেছে, বিএনপি অফিসে তারা তালা দেয়নি। দলের লোকেরাই অফিস খুলছে না, সেখানে আসছেও না। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, দলের নেতারা কারাগারে অথবা আত্মগোপনে, তাই আসতে পারেন না। দলের কর্মীরাও গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে সেখানে যাচ্ছেন না। এমন অবস্থা চলছে ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ গোলযোগের কারণে বন্ধ হওয়ার পর থেকে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল গত ১৫ নভেম্বর ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন স্থির করে মনোনয়নপত্র জমা, বাছাই, প্রত্যাহার, চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণাসহ পুরো নির্বাচনি সময়সূচি জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচনি তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে প্রস্তুতি শুরু করেছে মনোনয়ন ফরম বিতরণের মাধ্যমে। পক্ষান্তরে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো তফসিল প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ভোট না হলে তারা নির্বাচনে আসবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন