চুইংগাম চিবানো অবস্থায় ধরা পড়লে যে দেশে গুনতে হয় জরিমানা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৫:৪৬

কোথাও একসময় শিশু ও অবিবাহিত মেয়েদেরই কেবল চুইংগাম খাওয়ার অনুমতি ছিল। কোনো দেশে আবার এখনো চুইংগাম নিষিদ্ধ। চুইংগাম নিয়ে এমনই মজার ১০টি তথ্য জেনে নেওয়া যাক।


১. প্রায় ৯ হাজার বছর আগে উত্তর ইউরোপের অধিবাসীরা বার্চগাছের বাকলের জমে যাওয়া রস চিবাত। স্বাদ আস্বাদনের পাশাপাশি সম্ভবত দাঁতের ব্যথা উপশমের ওষুধ হিসেবে এটি করত তারা। এটিকেই বলা যায় চুইংগামের আদি পিতা।


২. নৃবিজ্ঞানী জেনিফার পি ম্যাথুসের বর্ণনা অনুযায়ী, প্রাচীন মায়া ও আজটেক সভ্যতার লোকজন পিপাসা ও ক্ষুধা নিবারণের জন্য সফেদাগাছ থেকে প্রাপ্ত চিকল নামে একধরনের আঠালো পদার্থ চিবাত। তবে তা শিশু ও অবিবাহিত মেয়েরা কেবল প্রকাশ্যে খেতে পারত। বিবাহিত, বিধবা ও পুরুষদের গোপনে খেতে হতো।


৩. ১৮৪০-এর দশকে শুরু হয় চুইংগামের বাণিজ্যিক উৎপাদন।


৪. মার্কিন পপতারকা ব্রিটনি স্পিয়ার্সের চুইংগাম-প্রেম বিশ্বজুড়ে বিদিত। একটি চুইংগাম তিনি কিছুক্ষণ মুখে রেখেছিলেন। পরে সেটি বিক্রি হয় ১৪ হাজার মার্কিন ডলারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও