কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রাজশাহীতে ৮৬ টাকার স্যালাইন ১২০০ টাকা

যুগান্তর রাজশাহী মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:৫৩

ঋতু পরিবর্তনকালে রাজশাহীতে নিউমোনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। প্রতিদিন শতাধিক নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডগুলোয় ঠাঁই নেই ঠাঁই নেই অবস্থা। চিকিৎসা দিতে গিয়ে চিকিৎসকরা হিমশিম খাচ্ছেন। হাসপাতালে প্রয়োজনীয় এপিএন স্যালাইনের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় স্বজনরা চড়া দামে কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। ওষুধের দোকানে ৬৫ টাকার এপিএন স্যালাইন ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের স্যালাইন পাওয়া গেলেও এপিএন স্যালাইনের হাহাকার চলছে।


রামেক হাসপাতালের ২৪নং ওয়ার্ডে নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশুকে নিয়ে নাটোরের মাসুদ রানা কয়েকদিন ধরে অবস্থান করছেন। ৭ নভেম্বর হাসপাতালে তিনি সন্তানকে ভর্তি করান। হাসপাতালে স্যালাইন না থাকায় নগরীর লক্ষ্মীপুরের এক ফার্মেসি থেকে ৬৫ টাকার এপিএন স্যালাইন তিনি ৮০০ টাকায় কিনেছেন। চিকিৎসাধীন আরেক শিশুর বাবা সোলাইমান আলী জানান, এ স্যালাইন তিনি ১ হাজার ২০০ টাকায় কিনেছেন। তিনি আরও জানান, এপিএন, বেবি সল্টসহ আরও কিছু স্যালাইন চিকিৎসকরা লিখছেন। কিন্তু রাজশাহীতে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। তবে বেশি দাম দিতে চাইলে ফার্মেসির লোকেরা এনে দিচ্ছেন।


স্বজনরা আরও জানান, হাসপাতালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের উপচে পড়া ভিড় লেগে আছে। এ সুযোগে নগরীর লক্ষ্মীপুর ডাক্তারপট্টির ফার্মেসিগুলো স্যালাইনের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে কয়েকগুণ দাম আদায় করছে। এপিএন স্যালাইনের ৫০০ এমএল ব্যাগের গায়ে লেখা দাম মাত্র ৬৫ দশমিক ২৫ টাকা। আর ১০০০ এমএলের দাম ৮৬ দশমিক ৩২ টাকা। ডিএনএস-১০ স্যালাইনের দাম ৮০ টাকার মধ্যে। কিন্তু এসব স্যালাইন ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এমন অরাজক পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো নীরব থাকায় ভুক্তভোগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও