গাজা ও ইউক্রেন যুদ্ধ যেভাবে বদলে দিতে পারে বিশ্বব্যবস্থা

প্রথম আলো ব্রহ্ম চেলানি প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০২৩, ২৩:৩৫

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বের ভূরাজনৈতিক পটভূমি কতটা বদলে গেছে এবং পরাশক্তিগুলোর পারস্পরিক রশি–টানাটানি কতটা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের নিয়ামক হয়ে উঠেছে, তা চলমান সংকট, সংঘাত ও যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।


এই প্রেক্ষাপটে গাজা ও ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক বিভেদকে বাড়িয়ে তুলছে। এটি ভূরাজনৈতিক পুনর্বিন্যাসকে আরও গভীর করবে এবং নতুন একটি বিশ্বব্যবস্থার দিকে আমাদের ধাবিত করবে।


এই দুটি যুদ্ধ তৃতীয় আরেকটি যুদ্ধের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। সেটি হলো তাইওয়ান যুদ্ধ।


যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন ও ইসরায়েলকে বিপুল পরিমাণে যে আমেরিকান আর্টিলারি যুদ্ধাস্ত্র, অত্যাধুনিক বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে যাচ্ছে, সেটিকে আমেরিকান অস্ত্রের মজুত-ক্ষয় হিসেবে মনে করছেন না এমন কেউ নেই। অন্তত চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এটি মনে করছেনই।


প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং (যিনি গণপ্রজাতন্ত্রী ব্যবস্থায় তাইওয়ানের অন্তর্ভুক্তিকে ‘ঐতিহাসিক মিশন’ বলে আখ্যায়িত করেছেন) মনে করেন, যেহেতু ইউক্রেন ও গাজার যুদ্ধে আমেরিকা অস্ত্র সরবরাহ করছে এবং তাতে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রের মজুত ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে, সেহেতু এই দুটি যুদ্ধ যত বেশি প্রলম্বিত হবে, সেটি চীনের জন্য তত মঙ্গলজনক হবে।


মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই বিষয় বুঝতে পারছেন। হয়তো সে কারণে তিনি চীনের সঙ্গে উত্তেজনা প্রশমন করার চেষ্টা করছেন। খুবই লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, সান ফ্রান্সিসকোতে ১৫ থেকে ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন ফোরামের সম্মেলনের আগে যুক্তরাষ্ট্র বেইজিংয়ে কেবিনেটের এক দল গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও