নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাড়ছে অপতথ্য ছড়ানো

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০২৩, ১৩:০১

জাতীয় নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মেসেজিং অ্যাপগুলো হয়ে উঠছে গুজব, অপতথ্য ও ভুয়া খবরের কারখানা। জনমতে প্রভাব বিস্তারের লক্ষ্য নিয়ে সরকার সমর্থক ও সরকারবিরোধী কনটেন্ট নিয়ে চলছে জোরালো প্রচারণা।


ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থা ডিসমিসল্যাবের তথ্য অনুযায়ী, কেবলমাত্র সেপ্টেম্বরেই ফ্যাক্টচেকাররা রাজনৈতিক অপতথ্যের অন্তত ৮৪টি ঘটনা শনাক্ত করেছেন। এই সংখ্যা জানুয়ারিতে ছিল ৩২টি।


দুই হাজার ৪৯টি যাচাইকৃত ভুয়া সংবাদ পর্যালোচনার ভিত্তিতে দেখা যায়, মার্কিন ভিসানীতি ও নিষেধাজ্ঞাকে কেন্দ্র করে সেপ্টেম্বরে অপতথ্য ছড়ানোর প্রবণতা বেড়েছে।


ডিসমিসল্যাবের পর্যবেক্ষণে বের হয়েছে, এসব অপতথ্যের মধ্যে আছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মন্ত্রী, উপদেষ্টা, সরকারপন্থি শিক্ষক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞার মিথ্যা দাবি এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের ভুয়া বিবৃতি।


কিছু ক্ষেত্রে এসব কনটেন্টের বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ ভুয়া এবং ফ্যাক্টচেকাররা সেগুলো শনাক্ত করতে পেরেছেন। এগুলোর মধ্যে বিরাট সংখ্যক কনটেন্টে বিভ্রান্তিকর তথ্য দেওয়া হচ্ছে এবং সাইবারস্পেসে সেগুলো ছড়িয়ে পড়ছে।


ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক দীন এম সুমন রহমান বলেন, 'বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়ানো হচ্ছে এক ধরনের যুদ্ধকে সামনে রেখে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে মানুষের চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করতে এগুলো ব্যবহার করা হবে। রাজনৈতিক দলগুলো কোনভাবেই অনিচ্ছাকৃত ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে না।'


অধ্যাপক সুমন সংবাদ বা তথ্য নিরীক্ষা সংস্থা ফ্যাক্টওয়াচের প্রধান।


'ভুয়া খবর' ও বিভ্রান্তিকর তথ্য আলাদা, কেননা বিভ্রান্তিকর তথ্য সাধারণত বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও