You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পা হড়কালেই কয়েক হাজার ফুট নিচে

আকাশে একফালি চাঁদ। চাঁদের আলোয় জ্বলজ্বল করছে ককেশাস পর্বতমালার গিরিশিরা। নিচে আজাউ হিমবাহ গলে সর্পিলাকারে বয়ে চলা বকসান নদীতে মিশছে। কান পাতলেই কলকল ধ্বনি শোনা যায়। জর্জিয়া-রাশিয়ার সীমান্তে এশিয়া থেকে ইউরোপকে আলাদা করেছে সর্বোচ্চ পর্বত এলব্রুস। আমার মতো মাউন্ট এলব্রুসের হাই ক্যাম্পে অপেক্ষমাণ পর্বতারোহীদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে তার শৃঙ্গ, সেখানে যেতে হলে পাড়ি দিতে হবে বন্ধুর পথ।

মাউন্ট এলব্রুস হাই ক্যাম্পে আজ তাই সাজ সাজ রব। ২২ জুলাই অভিযান শুরু করে এখানে পৌঁছেছি ২৫ জুলাই। এক দিন অপেক্ষার পর পাওয়া গেল তুলনামূলক আরোহণ উপযোগী আবহাওয়া। তাই তাঁবু থেকে দলে দলে বেরিয়ে আসছেন অভিযাত্রীরা। আমিও আইস বুট, আইস এক্স, হারনেস, ক্রাম্পনসহ পর্বতারোহণের কারিগরি গিয়ার পরে নিজেকে প্রস্তুত করলাম। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ১৮-২০ ডিগ্রি নিচে! বাইরের প্রচণ্ড বাতাস মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আইস বুটে ক্রাম্পন বাঁধার জন্য হাতের গ্লাভস খুলতেই ঠান্ডায় হাতটা রীতিমতো জমে গেল। কোনোভাবেই ক্রাম্পনের ফিতা শক্ত করে বাঁধতে পারছি না। দূর থেকে অ্যালেক্স বুঝতে পেরে বলল, ‘দ্রুত গ্লাভস পরে নাও, আমি ফিতা বেঁধে দিচ্ছি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন