কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে যে কারণে আরব নেতাদের এই বিশ্বাসঘাতকতা

শুধু মুখের বুলি যথেষ্ট নয়। জাতিসংঘের প্রস্তাব যথেষ্ট নয়। আনুষ্ঠানিক নিন্দা যথেষ্ট নয়। সামান্য পরিমাণ ত্রাণ পাঠানো যথেষ্ট নয়। এসব কথা ও কাজের সবই ফাঁকা ও অর্থহীন।

ফিলিস্তিনে যখন গণহত্যা চালানো হচ্ছে, ইসরায়েল যখন কারও কথায় পাত্তা না দিয়ে নির্বিচার শহরগুলো ধ্বংস করছে, তখন আরব দেশগুলোকে অর্থপূর্ণভাবে এগিয়ে আসতে হবে। ইসরায়েল যখন দানবের মতো মানুষ হত্যা করে যাচ্ছে, তখন ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষসহ পুরো আরব বিশ্বকে কুণ্ঠাহীনভাবে ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে।

কিন্তু দুঃখের বিষয়, আরব বিশ্বের সব দেশ শুধু নিজেদের সংকীর্ণ স্বার্থ মাথায় রেখে প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে, কোনোভাবেই তারা নৈতিক অবস্থান থেকে প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে না। আমি সব সময়ই ন্যায্যতার ভিত্তিতে অবস্থান নেওয়ার পক্ষে থাকায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেই অবস্থানে থেকেই আমি মনে করছি, আরব দেশগুলোকে নিজেদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করেই ইসরায়েলের সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব সব সম্পর্ক ছিন্ন করা দরকার।

ইসরায়েল যেখানে তার ঔপনিবেশিক প্রকল্প এগিয়ে নিতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে, সেখানে আরব শাসকগোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থের বাইরে কিছু ভাবতে পারছে না এবং ফিলিস্তিনিদের বিষয়কে উপেক্ষা করে যাচ্ছে। আরব দেশগুলোর এই উন্নাসিকতার দুটি কারণ রয়েছে।

এর মধ্যে প্রাথমিক ও প্রধান কারণ, আরব নেতারা ইসরায়েলের সামরিক ক্ষমতাকে ভয় পান; বিশেষ করে ইসরায়েল কার্যত একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ হওয়ায় তাঁদের ভয়টা বেশি। ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে জড়ালে তা আরব রাষ্ট্রগুলোর স্বার্থ রক্ষা করবে, এমনটি আরব নেতারা বিশ্বাস করেন না। উল্টো তাঁরা বিশ্বাস করেন, ইসরায়েল ও তার পশ্চিমা মিত্রদের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ালে সেটি আরব সেনাবাহিনীগুলোকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন