কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খেলার মাঠ-গ্যালারিতে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কেন এই গণজোয়ার

ফিলিস্তিনি শিশুদের নির্বিচার হত্যা দেখে বিচলিত, অক্ষম ক্রোধে বিনিদ্র রাত কাটাচ্ছেন, এমন মানুষের সংখ্যাই দুনিয়াতে বেশি। যাঁরা পাষাণ হৃদয়ের বা মানবাধিকার সবক দিয়ে কপটতায় ভোগেন, তাঁরা বাদে এই হত্যাযজ্ঞে অস্থির সময় কাটাচ্ছেন না এমন মানুষ খুবই কম।

কিন্তু কয়েক দিন আগে এক ভিডিও দেখে সেই কমসংখ্যক মানুষের মধ্যেও অনেকে হয়তো কেঁদেছেন। আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, সেই ভিডিও কোনো হত্যাকাণ্ডের নয়, বোমার আঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়া প্রায় অভ্যস্ত লাশের ছবিও নয়। সে ভিডিও এক খেলোয়াড় টুর্নামেন্ট জেতার পর নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করার।  

ওনস জাবুর। তিউনিসিয়ার টেনিস খেলোয়াড়। প্রথম আরব নারী খেলোয়াড়, তিনি গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলে রেকর্ড করেছেন। আরব নারীদের টেনিসের মতো খেলায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করা জাবুরকে শুধু দারুণ খেলোয়াড়ি দক্ষতার কারণেই নয়, পাশাপাশি দারুণ একজন মানুষ হিসেবেও ভক্তেরা ভালোবাসেন। তিনি সব সময় হাসেন, জয় কিংবা পরাজয়ে উৎফুল্ল থাকেন। এ কারণে, তাঁকে আদর করে ডাকা হয় ‘হ্যাপিনেস মিনিস্টার অব তিউনিসিয়া’। গরিব দেশটার গর্বের প্রতীক তিনি।

অথচ সেই জাবুর অঝোর ধারায় কাঁদলেন মেক্সিকোর কানকুনে ডব্লিউটিএ টুর্নামেন্ট জেতার পর। মাইক হাতে অনুভূতি জিজ্ঞাসা করা প্রেজেন্টারকে বললেন, এই অবস্থায় মন ভালো থাকা যায় না। যখন শত শত শিশু মারা যাচ্ছে, তখন কেবল কান্নাই পায়। আমি আমার পুরস্কার জেতার টাকা ফিলিস্তিনি শিশুদের জন্য দিতে চাই। আপনারা ভাববেন এসব রাজনৈতিক কথাবার্তা, এ কেবলই সামান্য মানবতা। মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে দাঁড়ানো।

গত ২৯ অক্টোবর পেশাদার এমএমএ-তে অভিষেক হয়েছিল বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ বক্সিং ফাইটার শাহ কামালির। অভিষেকেই তিনি গায়ে জড়িয়ে এসেছিলেন ফিলিস্তিনি পতাকা। প্রথম ম্যাচে প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডসের জিমি ফন বেমেলেনকে প্রথম রাউন্ডের এক মিনিট আট সেকেন্ডেই নক আউট করেন কামালি। এরপর বিজয়ীর মঞ্চে উঁচিয়ে ধরেন ফিলিস্তিনের পতাকা। সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকাও ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন